কুমিল্লায় তনু হত্যার ৬ বছর আজ
কুমিল্লা ভিক্টোরিয়া সরকারি কলেজের ইসলামের ইতিহাস বিভাগের ছাত্রী সোহাগী জাহান তনু হত্যাকাণ্ডের ছয় বছর পূর্ণ হলো আজ রোববার। এ হত্যাকাণ্ডের ঘাতকরা এখনো রয়েছে ধরাছোঁয়ার বাইরে।
মামলাটি সিআইডিতে স্থানান্তর হলেও তদন্ত কার্যক্রমের নেই কোনো অগ্রগতি।
২০১৬ সালের ২০ মার্চ, কুমিল্লা সেনানিবাসের পাওয়ার হাউসের কাছে জঙ্গল থেকে ক্যান্টনমেন্ট বোর্ড অফিসের কর্মচারী ইয়ার হোসেনের মেয়ে সোহাগী জাহান তনুর লাশ উদ্ধার করা হয়।
পরের দিন ২১ মার্চ তনুর বাবা বাদী হয়ে কুমিল্লা কোতোয়ালি থানায় হত্যামামলা দায়ের করেন। মাত্র চার দিন এ মামলার তদন্ত করে কোতোয়ালি থানার পুলিশ। পরে ২৫ মার্চ মামলা স্থানান্তর করা হয় ডিবির কাছে। তারাও চার দিন মামলার তদন্ত চালায়। এর পর ২৮ মার্চ সন্ধ্যায় মামলাটি স্থানান্তর করা হয় সিআইডিতে।
দুই দফা ময়নাতদন্ত হওয়ার পরও মৃত্যুর প্রকৃত কারণ উদ্ঘাটন করতে পারেনি সিআইডি।
তনুর ডিএনএ নমুনায় তিনজন ধর্ষণকারীর শুক্রাণু পাওয়া গেলেও ডিএসএ নমুনা ম্যাচিং কার্যক্রমও শুরু করতে পারেনি তদন্ত সংস্থা। ফলে তনুর ঘাতকরা আজও রয়ে গেছে ধরাছোঁয়ার বাইরে।