কুয়েট শিক্ষক ড. সেলিম হোসেনের মরদেহ কবর থেকে উত্তোলন
মৃত্যুর কারণ উদঘাটনের জন্য খুলনা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (কুয়েট) অধ্যাপক ড. সেলিম হোসেনের মরদেহ তাঁর গ্রামের বাড়ি কুষ্টিয়ার কুমারখালীর বাঁশগ্রাম কবরস্থান থেকে তোলা হয়েছে।
আজ বুধবার সকাল সাড়ে ৯টায় কুষ্টিয়া জেলা প্রশাসনের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট আহমেদ সাদাতের তত্ত্বাবধানে অধ্যাপক ড. সেলিম হোসেনের মরদেহ তোলার কাজ শুরু হয়। প্রায় দেড় ঘণ্টা পর উত্তোলন শেষে মরদেহ কুষ্টিয়া জেনারেল হাসপাতাল মর্গের উদ্দেশে নিয়ে যাওয়া হয়।
মরদেহ তোলার সময় খুলনা খানজাহান আলী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) প্রবীর কুমার বিশ্বাস, পরিদর্শক ও তদন্ত কর্মকর্তা শাহরিয়ার হাসান, কুমারখালী থানার ওসি কামরুজ্জামান তালুকদার, স্বাস্থ্য বিভাগের একজন প্রতিনিধি, ড. সেলিম হোসেনের বাবা মো. শুকুর আলীসহ এলাকাবাসী উপস্থিত ছিলেন।
পুলিশ জানায়, ময়নাতদন্ত শেষে মরদেহ পুনরায় কবরে রাখা হবে।
গত ৩০ নভেম্বর দুপুরে খুলনা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (কুয়েট) ইলেকট্রিক্যাল অ্যান্ড ইলেকট্রনিক ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের অধ্যাপক ড. সেলিম হোসেনের মৃত্যু হয়। ১ ডিসেম্বর ময়নাতদন্ত ছাড়াই তাঁর মরদেহ গ্রামের বাড়ি কুষ্টিয়ার কুমারখালীর বাঁশগ্রামে দাফন করা হয়।
ড. সেলিমের মৃত্যুর পর তিনি লাঞ্ছনার শিকার হয়েছিলেন বলে অভিযোগ ওঠে। এ ঘটনায় তিন সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন করে কুয়েট কর্তৃপক্ষ।