গুম হওয়া ২০ থেকে ২৫ জন দাগি আসামি : তথ্যমন্ত্রী
তথ্য ও সম্প্রচারমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ বলেছেন, ‘আমি দেখলাম বিএনপির আয়োজনে গুম প্রতিরোধ দিবসে অনেকে গুম হয়েছে, তাদের নিয়ে সভা করা হচ্ছে। আবার ওখান থেকে কয়েকজন ফিরে এসেছে। আবার ২০ থেকে ২৫ জন ওখানে দাগি আসামি।’
আজ বুধবার রাজধানীর সার্কিট হাউস রোডের তথ্যভবন মিলনায়তনে জাতীয় শোক দিবস উপলক্ষে টেলিভিশন মালিকদের সংগঠন অ্যাসোসিয়েশন অব টেলিভিশন চ্যানেল ওনার্স (অ্যাটকো) আয়োজিত ‘বাংলাদেশ ও চিরঞ্জীব বঙ্গবন্ধু’ শীর্ষক আলোচনা সভায় তথ্যমন্ত্রী একথা বলেন।
আজ বুধবার রাজধানীর সার্কিট হাউস রোডের তথ্যভবন মিলনায়তনে জাতীয় শোক দিবস উপলক্ষে টেলিভিশন মালিকদের সংগঠন অ্যাসোসিয়েশন অব টেলিভিশন চ্যানেল ওনার্স (অ্যাটকো) আয়োজিত ‘বাংলাদেশ ও চিরঞ্জীব বঙ্গবন্ধু’ শীর্ষক আলোচনা সভায় তথ্যমন্ত্রী এ কথা বলেন।
অ্যাটকোর সিনিয়র সহসভাপতি ইকবাল সোবহান চৌধুরীর সঞ্চালনায় আলোচনা সভায় সভাপতিত্ব করেন অ্যাটকোর সভাপতি অঞ্জন চৌধুরী। এ সময় এনটিভির পরিচালক আশফাক উদ্দিন আহমেদসহ বিভিন্ন গণমাধ্যমের মালিক ও জ্যেষ্ঠ সাংবাদিকেরা উপস্থিত ছিলেন।
আরও উপস্থিত ছিলেন এনটিভির অর্থ ও হিসাব বিভাগের প্রধান মো. গোলাম রওশন ইয়াজদানী, এনটিভির বার্তাপ্রধান জহিরুল আলম, বিক্রয় ও বিপণন বিভাগের প্রধান অঞ্জন কুমার কুণ্ডু, আইটি বিভাগের মহাব্যবস্থাপক এ টি এম আহবাব নেওয়াজ, সিনিয়র টেকনিক্যাল কো-অর্ডিনেটর জুবায়ের মাহমুদ প্রমুখ।
‘বিএনপি দাগি আসামিদের পক্ষে দাঁড়িয়েছে কি না’ প্রশ্ন তোলেন তথ্যমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ। জাতি সংঘের তালিকা বিষয়ে মন্ত্রী বলেন, ‘ওখানে বেশ কয়েকজন হত্যাকাণ্ডের পলাতক দাগি আসামি। কয়েকজন গুম হয়েছে ২০ বছর আগে। বিএনপি যখন ক্ষমতায় ছিল, তখন যারা হারিয়ে গেছে, তাদের নামও তালিকায় আছে।’
গুমের যে তালিকা বাংলাদেশের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে এর মধ্যে কয়েকজন ফেরত এসেছেন বলে জানান তথ্যমন্ত্রী। তিনি বলেন, ‘জিয়াউর রহমানের হত্যাকাণ্ডের যারা শিকার, তারা আজকে ডুকরে ডুকরে কাঁদছে।’
এ সময় তথ্যমন্ত্রী মানবাধিকার লঙ্ঘন নিয়ে বিএনপির বক্তব্যের সমালোচনা করেন হাছান মাহমুদ। বিএনপিকে উদ্দেশে তিনি বলেন, ‘আন্দোলনের নামে দেশের মানুষকে অবরুদ্ধ করা কি মানবাধিকার লঙ্ঘন নয়? রাজনীতিরে নামে পেট্রোল বোমা দিয়ে মানুষ মারা কি মানবাধিকার লঙ্ঘন নয়?’