নার্সিং কলেজের কর্মচারী হত্যার দায়ে দুজনের মৃত্যুদণ্ড
রাজধানীর দারুস সালাম থানাধীন এলাকায় নার্সিং কলেজের কর্মচারী মরিয়ম খাতুনকে হত্যার দায়ে দুজনকে মৃত্যুদণ্ড দিয়েছেন আদালত।
আজ বুধবার ঢাকার ষষ্ঠ অতিরিক্ত মহানগর দায়রা জজ ফাতিমা ইমরোজ কণিকা এই রায় ঘোষণা করেন।
মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত দুই আসামি হলেন— অমিত হাসান ও ইউসুফ আলী ওরফে ঠান্ডা। রায় ঘোষণা শেষে বিচারক আসামিদের সাজা পরোয়ানা দিয়ে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন।
মামলার নথি থেকে জানা গেছে, ২০১৮ সালের ৬ মার্চ সকালে মরিয়ম খাতুন ও তাঁর স্বামী আব্দুল হান্নান অফিসের উদ্দেশে বাসা থেকে বের হন। এরপরে ওই দিন বিকেলে অফিস শেষে মরিয়ম খাতুন বাসায় ফেরেন। আব্দুল হান্নান বাসায় ফিরে মরিয়ম খাতুনের গলাকাটা মরদেহ রুমে পড়ে থাকতে দেখেন।
এ ঘটনায় মরিয়মের ছোট ভাই রেজাউল করিম অজ্ঞাতনামাদের বিরুদ্ধে দারুস সালাম থানায় হত্যা মামলা দায়ের করেন। পরে মরিয়মের ফোনের কললিস্টের মাধ্যমে অমিত হাসান ও ইউসুফকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ।
মামলার তদন্ত শেষে ২০১৮ সালের ৩১ মে দুজনকে অভিযুক্ত করে ঢাকার সিএমএম আদালতে অভিযোগপত্র দাখিল করেন তদন্ত কর্মকর্তা দারুস সালাম থানার এসআই মো. যোবায়ের।