‘কর্মক্ষম তরুণরা যদি হারিয়ে যায়, তাহলে কী হবে?’
স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খাঁন কামাল বলেছেন, মাদকের আগ্রাসন প্রতিরোধে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তর স্বল্প, মধ্যম ও দীর্ঘ মেয়াদি কর্মপরিকল্পনা গ্রহণ করেছে, যা বাস্তবায়নে সরকার নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছে।
স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, যুবক এবং তরুণ যারা কর্মক্ষম, তাদের ওপরই ভবিষ্যৎ নির্ভর করছে। তারা যদি হারিয়ে যায়, তাহলে কী হবে? সেজন্য আমরা সর্বপ্রকার চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছি।
আজ বুধবার সকালে রাজধানীর সেগুনবাগিচায় মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তর আয়োজিত কিয়স্ক-এর মাধ্যমে মাদকবিরোধী প্রচার কার্যক্রমের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে মন্ত্রী এসব কথা বলেন।
আসাদুজ্জামান খাঁন কামাল বলেন, যুবক এবং তরুণ যারা কর্মক্ষম, তাদের ওপরই ভবিষ্যৎ নির্ভর করছে। তারা যদি হারিয়ে যায়, তারা যদি আমাদের ঐশীর মতো হয়ে যায়, তাহলে কী হবে? সেজন্য আমরা সর্বপ্রকার চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছি। আমরা মাদক তৈরি করি না, তবে আমরা এর দ্বারা ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছি। অনেক পদ্ধতিতে চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছি, প্রধানমন্ত্রী যে জিরো টলারেন্স নীতি নিয়েছেন তার বাস্তবায়ন করার জন্য।
স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, মাদকের বিরুদ্ধে জিরো টলারেন্স নীতি গ্রহণ করেছে সরকার। তাই মাদকের কেনাবেচা বা ব্যবসার সঙ্গে যারাই জড়িত থাকুক তাদের কাউকেই ছাড় দেওয়া হবে না বলে জানান তিনি।
আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর কোনো সদস্যের যদি মাদকের সঙ্গে সংশ্লিষ্টতা পাওয়া যায় তাহলে তাদের বিরুদ্ধেও ব্যবস্থা নেওয়ার কথা জানান স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী। এ সময় মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের মহাপরিচালক জামাল উদ্দীন আহমেদ উপস্থিত ছিলেন।