বিএনপির মহাসমাবেশে সরকার পতনের ডাক
রাজধানীর নয়াপল্টনে বিএনপির মহাসমাবেশে সরকার পতনের ডাক দিয়েছেন দলটির নেতারা। সরকারের পদত্যাগ, সংসদ বিলুপ্ত ও নির্দলীয় নিরপেক্ষ সরকারের অধীনে নির্বাচনের ‘একদফা’ দাবিতে বিএনপি এই সমাবেশ করে। পল্টন এলাকার কোথায়ও তিল ধারণের ঠাঁই নেই। আশপাশের এলাকাগুলোতেও নেতাকর্মীদের ঢল নেমেছে। নয়াপল্টনের সমাবেশস্থলে প্রধান অতিথির বক্তব্য দেবেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।
নয়টি বড় ট্রাকের দুইপাশের ঢাকনা খুলে একটির সঙ্গে আরেকটি একত্রিত করে তৈরি করা হয়েছে মহাসমাবেশের অস্থায়ী মঞ্চ। বিছানো হয়েছে লাল কার্পেট। উত্তরমুখী এই মঞ্চে নেতাদের রয়েছে শতাধিক চেয়ার। বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া ও ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের জন্য রাখা হয়েছে দুটি আলাদা চেয়ার।
মঞ্চের এক পাশে রয়েছে বিশাল আকারের ডিসপ্লে বোর্ড। ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের বেঁধে দেওয়া সীমানায় ফকিরাপুল, পল্টন, কাকরাইলসহ আশপাশে টাঙানো হয়েছে দেড় শতাধিক মাইক। গণমাধ্যম এবং সংস্কৃতিকর্মীদের জন্য দুটি বড় ট্রাক একত্রিত করে তৈরি করা হয়ছে আলাদা দুটি মঞ্চ।
দুপুর দুইটায় আনুষ্ঠানিকভাবে এই মহাসমাবেশের কার্যক্রম শুরু হয়। এতে প্রধান অতিথির বক্তব্য দেবেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। সভাপতিত্ব করেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাস।
মহাসমাবেশ সঞ্চালনায় ঢাকা মহানগর বিএনপি উত্তরের আহ্বায়ক আমান উল্লাহ আমান এবং ঢাকা মহানগর দক্ষিণ বিএনপির আহ্বায়ক আবদুস সালাম। সকাল থেকে জাসাস শিল্পীরা গান পরিবেশন করেন। জড়ো হওয়া নেতাকর্মীরা স্লোগানে স্লোগানে মুখর করে তুলেছেন।
খণ্ড খণ্ড মিছিল নিয়ে সমাবেশে আসেন বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের (বিএনপি) নেতা-কর্মীরা। মিছিলের স্রোত শুরু হয় সকাল ১০টা থেকে। বেলা ১১টার মধ্যে লোকে লোকারণ্য হয়ে গেছে রাজধানীর কাকরাইল, শান্তিনগর, পল্টন মোড়। ফলে পুরানা পল্টন টু রামপুরা সড়কসহ আশপাশের সড়কে যান চলাচল বন্ধ হয়ে যায়। সারা দেশের বিভিন্ন জেলা-উপজেলা থেকে আসা কর্মীরা অনেকে মূল সড়কে অবস্থান নিতে না পেরে জড়ো হচ্ছেন অলিগলিতে। বিএনপির এসব মিছিলে কর্মীদের খালেদা জিয়া ও তারেক জিয়ার ছবি সংবলিত ব্যানার, ফেস্টুন বহন করতে দেখা গেছে। এতে সভাপতিত্ব করেন দলের স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাস। প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য দেবেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। সমাবেশ উপলক্ষে কাকরাইলের নাইটেঙ্গেল রেস্তোরাঁ ও ফকিরাপুলের মোড়ে পুলিশ মোতায়েন রয়েছে।
সমাবেশে আসা এক হাজার মানুষকে আটক করা হয়েছে : মির্জা আব্বাস
বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাস বলেন, বিএনপি নেতাদের পরিশ্রমী চেহারাই প্রমাণিত, এ সরকারের সময় শেষ। এ মহাসমাবেশ দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে আসা এক হাজার মানুষকে আটক করা হয়েছে। কী লাভ হলো মহাসমুদ্র থেকে এক ফোঁটা পানি নিয়ে। আমাদের সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে করতে দেওয়া হলো না, বিচারকের রায় আছে এই অজুহাতে। অথচ কিছুদিন আগে আওয়ামী লীগ সমাবেশ করেছে তখন কোনো সমস্যা হয়নি। পল্টন আমরা শান্তিপূর্ণ মহাসমাবেশ করার ঘোষণা দিয়েছি; আমাদের বাধা দেওয়া হলো। কিন্তু আমরা একদিন পিছিয়ে আনলাম। এরপরও বাধা দেওয়া হলো। আজ সকাল দশটা অনুমতির কথা বলা হলো। কিন্তু আমরা অনড় পল্টনে সমাবেশ করবো। আমাদের কথা পরিষ্কার, বিএনপি নেতাদের মুক্তি দিতে হবে। অন্যথায় ১৯৯০ সালের মতো আন্দোলনের মাধ্যমে জেলের তালা ভেঙে আমাদের ভাইদের মুক্ত করবো।
শেখ হাসিনার অধীনে সুষ্ঠু নির্বাচন হতে পারে না : গয়েশ্বর
শেখ হাসিনার অধীনে সুষ্ঠু নির্বাচন হতে পারে না জানিয়ে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য গয়েশ্বর চন্দ্র রায় বলেছেন, দেশটা ভাষণে স্বাধীন হয়নি, লড়াইয়ের মাধ্যমে স্বাধীন হয়েছে। ১৯৭১ সালে গণতন্ত্রের জন্য লড়াই করেছি। এখন আবার গণতন্ত্রের জন্য লড়াই চলছে। গণতন্ত্রের লড়াইয়ে জয়ী না হওয়া পর্যন্ত ঘরে ফিরে যাব না। কথা এক শেখ হাসিনার পদত্যাগ।
গয়েশ্বর চন্দ্র রায় বলেন, আমেরিকার কংগ্রেসম্যান ও ইউরোপীয় ইউনিয়ন স্পষ্ট করে বলেছেন, শেখ হাসিনার অধীনে সুষ্ঠু নির্বাচন হতে পারে না। শেখ হাসিনাকে খুশি করে কেউ কেউ শেখ হাসিনাকে আবারও ক্ষমতায় রাখতে চায়। আদালতের আচরণ দেখলে মনে হয় না বিচার আছে। আদালত শেখ হাসিনাকে ক্ষমতায় রাখতে মরিয়া হয়ে উঠেছে। যে দেশের বিচারক, পুলিশ, প্রশাসন ভূমি দস্যুরা শেখ হাসিনাকে ক্ষমতা রাখতে চায়, সেটার ফয়সালা রাজপথ ছাড়া হতে পারে না। তাই হয়তো মরবো না হয় মারবো।
গয়েশ্বর আরও বলেন, মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের নির্দেশে যে কর্মসূচি দেবেন আপনাদের সেই কর্মসূচিতে ঝাঁপিয়ে পড়তে হবে। যারা টাকা চুরি করে বিদেশে নিয়ে গেছেন তারা বাংলাদেশে ফেরত দেবেন। আমরা জনগণের মালিকানা ফেরত চাই। জনগণের ভোট তাদের কাছে ফেরত দেন।
সরকার জনগণের কাছে মাথা নত করতে বাধ্য হয়েছে : ড. আব্দুল মঈন খান
বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. আব্দুল মঈন খান বলেছেন, স্বৈরাচারী সরকার মানুষকে কথা বলতে দেয় না। আওয়ামী লীগ আমাদের সমাবেশ বন্ধ করতে গাড়ি, রিকশা এমনকি তাদের মার্কা নৌকা পর্যন্ত করে দিয়েছে। কিন্তু আমরা শৃঙ্খলায় বিশ্বাসী। তাই গতকালের সমাবেশের পরিবর্তে আজকে সমাবেশ করছি। তারা জনগণের কাছে মাথা নত করতে বাধ্য হয়েছে। আজ সকাল পর্যন্ত জলকামান দিয়ে এ সরকার মানুষকে থামাতে পারেনি। আমরা বেগম খালেদা জিয়ার নির্দেশনায় ও ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের দেখানো পথে এ কর্মসূচি চালিয়ে যাব।
যারা গ্রেপ্তার করেছে তাদেরকে চিহ্নিত করে রাখুন : আমীর খসরু চৌধুরী
বিএনপি নেতা আমীর খসরু চৌধুরী বলেছেন, গত কয়েক দিনে বিএনপির মহাসমাবেশকে ঘিরে রাস্তাঘাট থেকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। যারা গ্রেপ্তার করেছে তারা ভোট চোরের অংশদীর হিসেবে চিহ্নিত হবে। এসব পুলিশকে চিহ্নিত করে রাখুন। ইতোমধ্যে ১৩ জন কংগ্রেসম্যান চিঠি দিয়ে তাদের নেতাদের বলেছেন, শেখ হাসিনার অধীনে নির্বাচন হতে পারে না। ইতোপূর্বে ছয়জন চিঠি দিয়ে বলেছেন, শেখ হাসিনার অধীনে নির্বাচন হবে না। দেশে নাই বিদেশেও নাই। কেউ এ সরকারের পাশে নাই। কার ওপর ভর করে নির্বাচন করবেন? এ সরকারের পতন ছাড়া কেউ বাড়ি ফিরে যাবে না।
আমীর খসরু বলেন, সংবিধানের দোহাই দিয়ে নির্বাচন? ভুলে যান, নির্বাচন কমিশন আছে? ভোট চুরির প্রকল্প হাতে নেওয়া হয়েছে। তাই এ সরকারের পতন ঘটানো ছাড়া কেউ বাড়ি ফিরে যাবে না। সমগ্র বাংলাদেশ জেগে উঠেছে স্বৈরাচার পতনের জন্য। তাই এ স্বৈরাচারের পতন ছাড়া আমরা ঘরে ফিরে যাব না। ঝড়-তুফান উপেক্ষা করে বিজয় ছিনিয়ে আনতে হবে।
সরকারের পতন ঘটিয়ে দেশকে রক্ষা করতে হবে : আব্দুল্লাহ আল নোমান
বিএনপি নেতা আব্দুল্লাহ আল নোমান বলেছেন, রক্ত দিয়ে লড়াই করে স্বাধীনতা অর্জন করেছি। এখন আরেকবার লড়াই করে দেশের গণতন্ত্র ফিরে আনতে হবে। এ সরকারের পতন ঘটিয়ে দেশকে রক্ষা করতে হবে।
সরকারের পতন না হওয়া পর্যন্ত নেতাকর্মীরা ঘরে ফিরে যাবে না : নজরুল ইসলাম খান
বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য নজরুল ইসলাম খান বলেছেন, শেখ হাসিনা দেশের জনগণের ভোটের অধিকার ও গণতন্ত্র হত্যাকারী। এই স্বৈরাচারী শেখ হাসিনার পতন না হওয়া পর্যন্ত বিএনপির নেতাকর্মীরা ঘরে ফিরে যাবে না।
আওয়ামী লীগ দেশের সবকিছুই ধ্বংস করে দিয়েছে : ব্যারিস্টার মাহবুব উদ্দিন খোকন
বিএনপি নেতা ব্যারিস্টার মাহবুব উদ্দিন খোকন বলেছেন, দেশের কোন সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠান নেই, আওয়ামী লীগ ধ্বংস করেনি। দেশের সবকিছুই ধ্বংস করে দিয়েছে। স্বৈরাচারী হাসিনা এখন বিএনপি নেতাদের সাজা দেওয়ার জন্য বিচারবিভাগের ওপর চাপ প্রয়োগ করেছে। কিন্তু বিএনপি সেই সুযোগ দিবে না।
তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনেই নির্বাচন হবে : জয়নুল আবেদীন
বিএনপির উপদেষ্টা অ্যাডভোকেট জয়নুল আবেদীন বলেন, শেখ হাসিনার অধীনে নয়, সংবিধান নয়, তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনেই নির্বাচন হবে। আজকের সমাবেশ প্রমাণ করেছে দেশের জনগণ এই সরকার হটাতে ঐক্যবদ্ধ।
দানবীয় এই সরকারের পতনের সময় এসেছে : নিতায় রায় চৌধুরী
নিতায় রায় চৌধুরী বলেছেন, দানবীয় এই সরকারের পতনের সময় এসেছে। যতই গুম খুন করো, তোমার পতন হবে। এ সমাবেশ শেখ হাসিনার পতনের সমাবেশ।
শান্তিপূর্ণভাবে এই সরকারের পতন ঘটবে : আহমেদ আজম খান
সমাবেশে বিএনপি নেতা আহমেদ আজম খান বলেছেন, গত শতকে নেলসন ম্যান্ডেলা শান্তিপূর্ণ প্রতিবাদের মাধ্যমে স্বৈরাচারের পতন ঘটিয়েছেন। এ শতাব্দীর নেলসন ম্যান্ডেলা হলেন তারেক রহমান। তারেক রহমানের নেতৃত্বে শান্তিপূর্ণভাবে এই সরকারের পতন ঘটবে।
এ সরকার বিএনপির নেতাকর্মীদের গুম খুন করে ক্ষমতায় আছে : আফরোজা আব্বাস
মহিলা দলের সভানেত্রী আফরোজা আব্বাস বলেন, এ সরকার বিএনপির নেতাকর্মীদের গুম খুন করে ১৫ বছর ক্ষমতায় বসে আছে। এ স্বৈরাচারী শেখ হাসিনার পতন না হওয়া পর্যন্ত ঘরে ফিরে যাব না।
সমাবেশে বৃষ্টি আল্লাহর রহমত : শামা ওবায়েদ
বিএনপির আন্তর্জাতিক বিষয়ক সম্পাদক শামা ওবায়েদ বলেছেন, সমাবেশে বৃষ্টির মাধ্যমে আল্লাহর রহমত শুরু হয়েছে। এ সরকারের পতন না হওয়া পর্যন্ত নেতাকর্মীরা বৃষ্টির মধ্যে অবস্থান করবেন।
ভোট চোর ক্ষমতায় থাকতে পারে না : সুলতান সালাহউদ্দীন টুকু
যুবদলের সভাপতি সুলতান সালাহউদ্দীন টুকু বলেন, ভোট চোর ক্ষমতায় থাকতে পারে না। জনগণের অধিকার কেড়ে নিয়েছে। নতুন প্রজন্মের ভোটের অধিকার কেড়ে নিয়েছে। শেখ হাসিনার পতন না হওয়া পর্যন্ত আমরা ঘরে ফিরে যাব না।
বৃষ্টিতে গলা বসে গেছে : রুহুল কবির রিজভী
রুহুল কবির রিজভী বলেছেন, বৃষ্টিতে গলা বসে গেছে। তবে শেখ হাসিনার পতনের ডাক দেওয়ার জন্য যতটুকু গলা থাকা দরকার তা রয়েছে।
আওয়ামী লীগ দেউলিয়া হয়ে গেছে : হাবিব উন নবী খান
বিএনপি নেতা হাবিব উন নবী খান সোহেল বলেছেন, যে মহাসমাবেশ হচ্ছে আপনি দেখে যান কী পরিমাণ অন্যায়, অত্যাচার করেছেন। লাখ লাখ মানুষ নিজেদের কাজকর্ম বাদ দিয়ে জড়ো হয়েছে। আওয়ামী লীগ দেউলিয়া হয়ে গেছে। বিএনপি কর্মসূচি দিলে পিছনে পিছনে কর্মসূচি দিচ্ছে। ঘোড়ার পিছনে থাকলে লাথি খেতে হয়। বাংলাদেশের টাকা পাচার করে বাবার নামে স্যাটেলাইট পাঠিয়েছে। মহাকাশে গেলেও তাদের দুর্নীতি পাওয়া যায়।
হাবিবুন নবী খান সোহেল আরও বলেন, এবারও ভোট দেওয়ার আগে টালবাহানা শুরু করেছে। শেখ হাসিনা ইয়াইয়া খানের প্রেতাত্মা। ধরে ধরে ধরে না, জনগণ ধরলে ছাড়ে না। শেখ হাসিনার পতন হবেই।
শেখ হাসিনা এখন বাঘের পিঠে উঠেছে : বরকত উল্ল্যাহ
বিএনপি নেতা বরকত উল্ল্যাহ বলেন, বেগম খালেদা জিয়াকে দশ বছরের সাজা দিয়েছে। শেখ হাসিনা এখন বাঘের পিঠে উঠেছে। সেখান থেকে নামতে হলে বেগম জিয়ার পা ধরে মাপ চাওয়া ছাড়া শেখ হাসিনার সামনে আর কোনো উপায় নেই।
জনগণ তাদের অধিকার ফেরত চায় : ডা. জাহিদ হোসেন
ডা. এজেএম জাহিদ হোসেন বলেন, জনগণ তাদের অধিকার ফেরত চায়। সেই সাথে গুম হওয়া ভাইদের ফেরত চায়। সব খুন হওয়া পরিবার বিচার চায়। এ আন্দোলনের মাধ্যমে তাদের ক্ষমতা থেকে হটিয়ে বিচার করা হবে।
ডা. এজেএম জাহিদ হাসান আরও বলেন, দাবি একটাই জনগণ তাদের ভোটের অধিকার ফেরত চায়। এই এক দফা আন্দোলনে জনগণ ভোটের অধিকার ফেরত পাবে। বেগম খালেদা জিয়া মুক্তি পাবে।
সরকারের পতন ঘটিয়ে বুড়িগঙ্গায় ফেলে দেওয়া হবে : শামসুজ্জামান দুদু
শামসুজ্জামান দুদু বলেন, এ দেশের মানুষ অনেক ধৈর্য ধরেছে। এ সমাবেশ থেকে সরকারের পতন ঘটিয়ে বুড়িগঙ্গায় ফেলে দেওয়া হবে।