প্রযুক্তি প্রয়োগের মাধ্যমে অপপ্রচার বন্ধের উদ্যোগ নেওয়া হবে : তথ্য প্রতিমন্ত্রী
তথ্য ও সম্প্রচার প্রতিমন্ত্রী মোহাম্মদ আলী আরাফাত জানিয়েছেন, বিদেশে বসে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যামে বিভ্রান্তিকর তথ্য প্রচার করলে, তার বিরুদ্ধে আনাইনুগ ব্যবস্থা গ্রহণের সরাসরি কোন এখতিয়ার তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের না থাকলেও, মন্ত্রণালয় এ বিষয়ে কাজ করে যাচ্ছে। তথ্য প্রযুক্তির ব্যবহার করে অপপ্রচারের জবাব তথ্য প্রযুক্তির মাধ্যমেই রোধ করা সম্ভব। প্রযুক্তির যথাযথ প্রয়োগের মাধ্যমে শিগগিরই অপপ্রচার বন্ধের উদ্যোগ গ্রহণ করা হবে।
আজ বৃহস্পতিবার (৮ ফেব্রুয়ারি) সংসদে সরকারি দলের সদস্য চয়ন ইসলামের তারকা চিহ্নিত এক প্রশ্নের জবাবে প্রতিমন্ত্রী এ কথা জানান।
তথ্য ও সম্প্রচার প্রতিমন্ত্রী বলেন, বিদেশে বসে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে বিভ্রান্তিকর তথ্য প্রচার করলে, তার বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণের সরাসরি কোন এখতিয়ার তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের না থাকলেও, মন্ত্রণালয় এ বিষয়ে কাজ করে যাচ্ছে। দেশের অভ্যন্তরে বসে দেশের বিরুদ্ধে অপপ্রচার বা অন্তর্ঘাতমূলক কোনো কর্মকাণ্ড পরিচালনা করলে, তা দেশের প্রচলিত আইনে ব্যবস্থা গ্রহণের সুযোগ রয়েছে।
মোহাম্মদ আলী আরাফাত বলেন, গুজব প্রতিরোধে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমসহ অন্যান্য অনলাইন পোর্টালে প্রকাশিত যে কোনো গুজব, মিথ্যা ও বিভ্রান্তিকর তথ্য দ্রুততার সাথে সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়ের জনসংযোগ কর্মকর্তার মাধ্যমে গুজব বলে নিশ্চিত হলে, প্রকৃত তথ্যসহ তাৎক্ষণিক তথ্যবিবরণী জারি করে, তা সকল মিডিয়ায় প্রচারের ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। একই সাথে দেশে ও বিদেশে বসে দেশবিরোধী অসত্য তথ্য দিয়ে এবং বিভ্রান্তিকর অপপ্রচার ও গুজবরোধে বাংলাদেশ টেলিভিশনে নিয়মিতভাবে টিভিসি, স্পট/ফিলার প্রচার করে থাকে। বাংলাদেশ টেলিভিশন ঢাকা ও চট্টগ্রাম কেন্দ্রে বিভ্রান্তিকর অপপ্রচার ও গুজবরোধে সেসব উল্লেখযোগ্য টিভিসি, স্পট/ফিলার নিয়মিতভাবে প্রচার করে আসছে।