মাছের দাম নাগালের বাইরে, কাঁচা মরিচের কেজি ৩২০ টাকা
দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতির বাজারে মাছের দাম সাধারণ ক্রেতার নাগালে বাহিরে। মাছ এখন বাড়তি দামে বিক্রি হচ্ছে। এতে সাধারণ ক্রেতার ক্রয়ক্ষমতার বাহিরে চলে যাচ্ছে বাঙালির প্রিয় মাছ। এছাড়া বাজারে প্রতি কেজি কাঁচা মরিচের দাম ৩২০ টাকা।
আজ শুক্রবার (২১ জুলাই) সকালে রাজধানীর কারওয়ান বাজার, রামপুরা, মালিবাগ, শান্তিনগর, সেগুনবাগিচা ও মিরপুরের বাজার ঘুরে এ চিত্র দেখা গেছে।
কারওয়ান বাজারে দেখা গেছে, তেলাপিয়া মাছের কেজি ২২০ থেকে ২৬০ টাকা, পাঙ্গাশ মাছের কেজি ২০০ থেকে ২৪০ টাকা, সিলভার কাপের কেজি ২৪০ থেকে ২৬০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে। চাষের চাষের নলা মাছের কেজি ২৫০ থেকে ৩০০ টাকা, রুই-কাতলা ৩০০ থেকে ৪৫০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হতে দেখা গেছে। এছাড়া, ছোট চিংড়ি মাছের কেজি ৭০০ থেকে ৮০০ টাকা। মাঝারি আকারের প্রতি কেজি ৯০০ থেকে হাজার টাকার বেশি। অপরদিকে বড় সাইজের কেজিপ্রতি মাছের কেজি ১২০০ টাকারও বেশি।
এছাড়া, বাজারে ইলিশের সরবরাহও কম। এক কেজির কম ওজনের অর্থাৎ ৮০০ গ্রামের একটি ইলিশ কিনতে ক্রেতাকে গুনতে হচ্ছে এক হাজার ২০০ থেকে এক হাজার ৫০০ টাকা।
মুরগির বাজারে গিয়ে দেখা গেছে, প্রতি কেজি ব্রয়লার বিক্রি হচ্ছে ১৮০ থেকে ১৯০ টাকায়, সোনালি মুরগি প্রতি কেজি বিক্রি ৩০০ টাকায়, লেয়ার মুরগি প্রতি কেজি বিক্রি হচ্ছে ৩৮০ টাকায়, কক (লাল) মুরগি প্রতি কেজি বিক্রি হচ্ছে ৩০০ টাকায় এবং দেশি মুরগি বিক্রি হচ্ছে ৬৫০ টাকায়।
অপরদিকে, বাজারে আলুর কেজি ৪৫ থেকে ৫০ টাকা, পেঁয়াজ বিক্রি হচ্ছে ৫০ থেকে ৭৫ টাকায়। আদার কেজি ৩০০ টাকার ওপরে। রসুনের দাম কেজিতে প্রায় ৪০ টাকা বেড়ে বিক্রি হচ্ছে ২০০ থেকে ২২০ টাকায়।
সবজির বাজারে দেখা গেছে, প্রতি কেজি কাঁচা মরিচ ৩২০ টাকা, প্রতি কেজি করলা ১০০ থেকে ১২০ টাকা, বেগুন ৮০ থেকে ১২০ টাকা, ঢেঁড়স ৬০ থেকে ৭০ টাকা, পটল ৫০ থেকে ৬০ টাকা, বরবটি ৮০ থেকে ৯০ টাকা, পেঁপে ৪৫ থেকে ৫০ টাকা, চিচিঙ্গা ৬০ থেকে ৭০ টাকা, কাঁকরোল ৭০ থেকে ৮০ টাকা ও কচুমুখি ৯০ থেকে ১০০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে।