হারপিক বাংলাদেশের ব্র্যান্ড অ্যাম্বাসেডর হলেন নুসরাত ইমরোজ তিশা
হারপিক টয়লেট ক্যাটাগরি লিডার হিসেবে বিগত ৪০ বছরেরও বেশি সময় ধরে কাজ করে যাচ্ছে। এবার হারপিকের ব্র্যান্ড অ্যাম্বাসেডর হিসেবে যুক্ত হলেন জনপ্রিয় অভিনেত্রী নুসরাত ইমরোজ তিশা। বাংলাদেশে টয়লেট হাইজিন সচেতনতা বৃদ্ধিতে ও ব্যবসার প্রসার ঘটাতে হারপিক বাংলাদেশ এর সকল কার্যক্রমের শুভেচ্ছা দূত হিসেবে কাজ করবেন নন্দিত এই অভিনেত্রী।
সম্প্রতি রাজধানীর গুলশান-১ এ অবস্থিত রেকিট বেনকিজার (বাংলাদেশ) পিএলসির প্রধান কার্যালয়ে নুসরাত ইমরোজ তিশা ও হারপিক-এর মধ্যে একটি চুক্তি স্বাক্ষর হয়।
চুক্তি স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন রেকিট বেনকিজার-এর ম্যানেজিং ডিরেক্টর ভিশাল গুপ্তা, হারপিক ব্র্যান্ড অ্যাম্বাসেডর নুসরাত ইমরোজ তিশা, মার্কেটিং ম্যানেজার সাবরিন মারুফ তিন্নি, সিনিয়র ব্র্যান্ড ম্যানেজার তাবাসসের আহমেদ, এক্সটারনাল অ্যাফেয়ার্স ম্যানেজার মো. রাকিব উদ্দিন ও রেকিটের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা।
চুক্তির বিষয়ে নিজের অভিজ্ঞতা প্রকাশ করতে গিয়ে নুসরাত ইমরোজ তিশা বলেন, ‘হারপিক বিশ্বের একটি স্বনামধন্য ব্র্যান্ড। ছোটবেলা থেকেই দেখে এসেছি হারপিক আমাদের বাসা বাড়ির টয়লেটের একটি অবিচ্ছেদ্য পণ্য। আমি এই হারপিক পরিবারের সদস্য হতে পেরে অনেক আনন্দিত। আমি বিশ্বাস করি আমাদের এই যুগল পথচলা হারপিকের ব্যবসায় উন্নতি সাধন করবে। পাশাপাশি হারপিক-এর সকল সামাজিক উন্নয়নমূলক কাজগুলোর মাধ্যমে মানুষ আরও উপকৃত হবে।’
অনুষ্ঠানে রেকিটের মার্কেটিং ম্যানেজার সাবরিন মারুফ তিন্নি বলেন, ‘হারপিক বাংলাদেশে বেশ সুনামের সাথে ব্যবসা পরিচালনা করে আসছে। আমাদের এই পথচলায় তিশাকে পেয়ে আমরা আনন্দিত। অনেক বছর পর হারপিক পরিবারে বাংলাদেশি কোন অ্যাম্বাসেডর যুক্ত হলো। পাশাপাশি এই প্রথম কোন নারী মিডিয়া ব্যক্তিত্ব হারপিকের ব্র্যান্ড অ্যাম্বাসেডর হলেন।’
প্রসঙ্গত, হারপিক টয়লেট ক্লিনারের মার্কার নাম। এটি যুক্তরাজ্যে ১৯৩২ সালে রেকিট অ্যান্ড সন্স (বর্তমানে রেকিট) দ্বারা চালু হয়। আফ্রিকা, মধ্যপ্রাচ্য, দক্ষিণ এশিয়া, এশিয়া-প্যাসিফিক, ইউরোপ, আমেরিকাসহ পৃথিবী জুড়ে এটি পাওয়া যায়। ১৯৭৮ সাল থেকে হারপিক বাংলাদেশে টয়লেট-ক্লিনারের এক নম্বর ব্র্যান্ড।