ত্বকে ফেসিয়াল অয়েল ব্যবহারের উপকারিতা
আজকাল বাজারে অনেক ফেসিয়াল অয়েল পাওয়া যায়। এসব তেল বা অয়েল ব্যবহারে ত্বকে বিভিন্ন ধরণের সুবিধা পাওয়া যায়। ত্বককে হাইড্রেটিং রাখে। ত্বকে পুষ্টি জোগায়। অ্যান্টি-এজিং এর কাজ করে। তাই ত্বকের যত্নের রুটিনে আজ থেকে যোগ করে ফেলুন ফেসিয়াল অয়েল।
হাইড্রেশন
ফেসিয়াল অয়েলগুলিতে প্রচুর পরিমাণে ফ্যাটি অ্যাসিড থাকে। এ ছাড়াও, অন্যান্য পুষ্টিকর উপাদান রয়েছে। এসব উপাদান ত্বককে হাইড্রেট রাখতে সাহায্য করে। শুষ্ক ত্বকের জন্য ফেসিয়াল অয়েল খুবই উপকারী। এগুলো ত্বককে ডিহাইড্রেটেড রাখে।
অ্যান্টি-এজিং
কিছু ফেসিয়াল অয়েল রয়েছে, যা অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট সমৃদ্ধ। এসব তেল ফ্রি র্যাডিক্যালের বিরুদ্ধে লড়াই করে। পরিবেশগত চাপের কারণে ত্বককে ক্ষতি থেকে রক্ষা করতে সাহায্য করে। ত্বকের বলিরেখা দূর করে। বার্ধক্যজনিত সহ অন্যান্য লক্ষণগুলির উপস্থিতি কমাতে সাহায্য করতে পারে।
প্রাইমার
ফেসিয়াল অয়েল প্রাইমার হিসেবে কাজ করে। মেক আপ শুরু করার আগে প্রাইমার হিসেবে প্রয়োগ করলে ত্বকে ভালো প্রভাব ফেলে।
ত্বক উজ্জ্বল রাখে
মুখের তেল ত্বকের গঠন উন্নত করে। সামগ্রিক চেহারা ভাল রাখতে সাহায্য করে। ত্বকের রুক্ষতা দূর করে। নিস্তেজ এবং ক্লান্ত চেহারাতে উজ্জ্বলতা ফিরিয়ে আনে। ত্বক মসৃণ রাখে।
অন্যান্য স্কিনকেয়ার পণ্যের কার্যক্ষমতা বাড়ায়
অন্যান্য স্কিনকেয়ার পণ্যের আগে ফেসিয়াল অয়েল লাগিয়ে নিন। কারণ তেল ত্বকে বাধা তৈরি করতে সাহায্য করে। এটি ত্বকের আদ্রতা ধরে রাখে। তাই অন্যান্য স্কিনকেয়ার পণ্যগুলিকে ত্বকে আরও গভীরভাবে কাজ করে।
সূত্র- টাইমস অব ইন্ডিয়া