বেগম হাসনা হামিদ আর নেই
সাবেক সংসদ সদস্য, তদানীন্তন পাকিস্তান আওয়ামী লীগের কোষাধ্যক্ষ, বঙ্গবন্ধু শেখ মজিবুর রহমানের ঘনিষ্ঠ সহচর মরহুম অধ্যাপক হামিদুর রহমানের সহধর্মিণী বেগম হাসনা হামিদ আর নেই। গতকাল শনিবার ভোর ৫টায় সিঙ্গাপুরের একটি হাসপাতালে তিনি ইন্তেকাল করেন (ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)। তাঁর বয়স হয়েছিল ৭৬ বছর।
মরহুমার প্রথম জানাজা আজ রোববার সকাল ১০টায় ঢাকার কেরানীগঞ্জের দোলেশ্বর কলেজ মাঠে অনুষ্ঠিত হয়। দ্বিতীয় জানাজা গুলশানের আজাদ মসজিদে হয়। তৃতীয় জানাজা অনুষ্ঠিত হবে নারায়ণগঞ্জের ফতুল্লায়। পরে ফতুল্লায় পারিবারিক কবরস্থানে স্বামী হামিদুর রহমানের কবরের পাশে তাঁকে দাফন করা হবে।
হাসনা হামিদ দুই ছেলে ও এক মেয়ে রেখে গেছেন। তাঁর ছেলে বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ প্রতিমন্ত্রী ও ঢাকা-৩ আসনের সংসদ সদস্য নসরুল হামিদ বিপু।
হাসনা হামিদের মৃত্যুতে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা গভীর শোক প্রকাশ করেছেন। মৃত্যুতে আরো শোক জানিয়েছেন খাদ্যমন্ত্রী কামরুল ইসলাম, সাবেক সংসদ সদস্য মোস্তফা মহসিন মন্টু, বিএনপি নেতা ও কৃষক দলের কেন্দ্রীয় কমিটির সহ-সভাপতি মো. নাজিম উদ্দিন, কেরানীগঞ্জ উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান ও কেরানীগঞ্জ উপজেলা আওয়ামী লীগের আহ্বায়ক শাহিন আহম্মেদ শাহিন, কেরানীগঞ্জ উপজেলার নির্বাহী কর্মকর্তা আবুল বাসার মোহাম্মদ ফখরুজ্জামান, মুক্তিযোদ্ধা মো. শাহজাহান, দক্ষিণ কেরানীগঞ্জ থানা আওয়ামী লীগের সভাপতি ইকবাল হোসেন, সাধারণ সম্পাদক হাজী সাকুর হোসেন সাকু, তেঘরিয়া ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান হাজি জজ মিয়া, বাংলাদেশ হোমিওপ্যাথিক মেডিকেল ফেডারেশনের সভাপতি চিকিৎসক শাখাওয়াত ইসলাম ভূইয়া, ওয়ার্ল্ড ফেডারেশন হোমিওপ্যাথি বাংলাদেশের সভাপতি মোশাররফ হোসেন ও সাধারণ সম্পাদক শহিদুল ইসলাম ভূঁইয়া, বাংলাদেশ ডিএইচএমএস চিকিৎসক সমিতির সভাপতি জি এম জব্বার চিশতি, কেরানীগঞ্জ প্রেসক্লাবের সাবেক সভাপতি মো. দেলোয়ার হোসেন, মুন্সীগঞ্জের টঙ্গীবাড়ী উপজেলার ধিতপুর ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) সাবেক চেয়ারম্যান বিশিষ্ট ব্যবসায়ী মির্জা বাদশা শাহিন ও ব্যবসায়ী শহিদুল শাহিন।