মেছতা কী ও এ থেকে প্রতিকারের উপায়
অনেকেই ত্বকে মেছতার সমস্যায় ভুগছেন। আজ আমরা একজন বিশেষজ্ঞ ডাক্তারের কাছ থেকে এ বিষয়ে বিস্তারিত জানব।
এনটিভির নিয়মিত স্বাস্থ্যবিষয়ক আয়োজন স্বাস্থ্য প্রতিদিনের একটি পর্বে মেছতা ও এর প্রতিকার সম্পর্কে বিস্তারিত জানিয়েছেন চর্ম ও যৌন রোগ বিশেষজ্ঞ ডা. ফারিয়াল হক এলভিস। অনুষ্ঠানটি সঞ্চালনা করেন ডা. সামিউল আউয়াল স্বাক্ষর।
সঞ্চালকের এক প্রশ্নের জবাবে ডা. ফারিয়াল হক বলেন, মেছতা জিনিসটা হচ্ছে আমরা সাধারণত বলি যে মুখে, বিশেষ করে নাকের উপরে, দুই গালের দুপাশে এবং কপালে যে খয়েরি রঙের বা বাদামি রঙের দাগ দেখা যায়, সেটাকে আমরা মেছতা বলি। স্কিন ডিজিজের মধ্যে অনেক রকম ডিসপিগমেন্টারি ডিজঅর্ডার আছে। পিগমেন্টারি ডিজিজের মধ্যে অনেক কিছু আছে, যেমন শ্বেতী, জন্মদাগ ইত্যাদি। মেছতাও এমন একটি পিগমেন্টারি ডিজঅর্ডার বা ত্বকের সমস্যা, যেটাতে ত্বকের রং চেঞ্জ হয়।
মেছতা সাধারণত কত বছর বয়সের পর থেকে হয়ে থাকে? সঞ্চালকের এ প্রশ্নের জবাবে ডা. ফারিয়াল হক বলেন, এটা আসলে ফিক্স কিছু না। কিন্তু এটা জন্ম থেকে কেউ নিয়ে আসে না। এটা সাধারণত বয়ঃসন্ধিকালের পর থেকে স্টার্ট হতে পারে। ২৮ থেকে ৩৮ বছর বয়সে এটা খুবই কমন। আমরা সাধারণত চেম্বারে এই বয়সের পেশেন্ট বেশি পাই। আজকাল এডাল্ট অ্যাকনি যেটা বলছি, ব্রণও এখন বয়স্ক মানুষের হয়, মেছতাও বয়সের লিমিটেশনে এখন আর নেই। ৩৮ বছর বয়সের পরেও মেছতা হচ্ছে। এর পেছনে অনেক কারণ থাকে।
মেছতা কী, কী কারণে হয় এবং এর প্রতিকার কী, এসবের বিস্তারিত জানতে উপর্যুক্ত ভিডিওটি সম্পূর্ণ দেখুন।