দুশ্চিন্তার কারণ যখন স্ট্রাইকরেট
‘স্ট্রাইকরেট নিয়ে কথা বলা ট্রেন্ড হয়ে গিয়েছে’, কথাটা ওয়ানডে অধিনায়ক তামিম ইকবালের। তবে ক্রিকেটারদের স্ট্রাইকরেট আর ব্যাটিং অ্যাপ্রোচ নিয়ে ভক্ত-সমর্থকদের সমালোচনাকে অযৌক্তিক বলার সুযোগ নেই। কারণ প্রায়শই নিম্ন স্ট্রাইকরেটের জন্য ভুগতে হয় বাংলাদেশ দলকে।
আজ বুধবার (১ মার্চ) মিরপুর শেরেবাংলা জাতীয় ক্রিকেট স্টেডিয়ামে ইংল্যান্ডের বিপক্ষে আগে ব্যাট করে স্কোরবোর্ডে ২০৯ রানের বেশি তুলতে পারেনি স্বাগতিক বাংলাদেশ। এক নাজমুল হোসেন শান্ত ছাড়া আর কোনো ব্যাটার পারেনি নিজের নামে প্রতি সুবিচার করতে। ক্যারিয়ারের প্রথম অর্ধশতকের দেখা পেলেও শান্তর স্ট্রাইটরেটও ছিল ১০০ এর নিচে।
শুধু শান্ত নয় বাকি ব্যাটাদের কেউই পারেনি ১০০ স্ট্রাইকরেটে ব্যাট করতে। ওপেনিংয়ে নেমে দুর্দান্ত স্ট্রাইকরেটে ভালো শুরু করবেন ওপেনাররা। এমন প্রত্যাশা ভক্ত-সমর্থকদরে। বড় পার্টনারশিপ গড়ার পাশাপাশি ১০০ স্ট্রাইকরেটে ব্যাট করতেও ব্যর্থ তামিম-লিটন।
অবাক করার মতো বিষয় হলো প্রথম ওয়ানডেতে সর্বোচ্চ স্ট্রাইকরেট লোয়ার অর্ডারে ব্যাট করতে নামা তাসকিনের।
একনজরে দেখে নেওয়া যাক ইংল্যান্ডের বিপক্ষে প্রথম ওয়ানডেতে বাংলাদেশের ব্যাটারদের স্ট্রাইকরেট:
তামিম ইকবাল ৭৭.৮৮, লিটন দাস ৪৬.৬৭, শান্ত ৭০.৭৩, মুশফিক ৫০.০০, সাকিব ৬৬.৬৭, মাহমুদউল্লাহ ৬৪.৫৮, আফিফ ৭৫.০০, মিরাজ ৩৬.৮৪, তাসকিন ৭৭.৭৮, তাইজুল ৭৬.৯২।