কৃত্রিম অণ্ডকোষ তৈরির চেষ্টায় ইসরায়েলি বিজ্ঞানী
প্রায়ই আলোচনায় আসেন ডা. নিতজান গগেন। বিদ্রুপের শিকারও হন বেশ। তবে, তিনি আশাবাদী। ডা. নিতজান মনে করেন, যেসব পুরুষের বন্ধ্যত্ব আছে, তাদের জন্য কৃত্রিম অণ্ডকোষ হবে আশার আলো।
গণমাধ্যম হারেটজ এই তথ্য তুলে ধরেছে। নেত্তা আহিতভ তার নিবন্ধে জানান, ল্যাব প্রধান ডা. নিতজান গগেন তাকে বলেন, ‘তুমি কি তাদের (কৃত্রিম অণ্ডকোষ) দেখতে চাও?’ উত্তরে তিনি উৎসাহের সঙ্গে বলেন, ‘অবশ্যই।’
নেত্তা আহিতভ আরও জানান, তিনি নিতজান গগেনকে অনুসরণ করতে থাকেন। একইসঙ্গে তিনি চরম কৌতুহলী হয়ে উঠেন।
বার-ইলান ইউনিভার্সিটির ন্যানোটেকনোলজি ভবনের সপ্তম তলায় পরীক্ষাগারে নিয়ে যাওয়া হয় আহিতভকে। ল্যাবটিতে কম তাপমাত্রার একটি রেফ্রিজারেট থেকে স্বচ্ছ প্লাস্টিকের বাক্স বের করে আনা হয়। বক্সটির ভেতর তিনটি ভাগে বিভক্ত ছিল। প্রতিটা ভাগে সাদা সাদা কিছু দেখা যাচ্ছিল।
মাইক্রোসকোপে খুব সতর্কতার সঙ্গে বক্সটির সংযোগ করা হলো। তারপর লেন্স ফোকাস করা হলো এবং আহিতভকে দেখার অনুমতি দেওয়া হলো।
আহিতভকে জানানো হয়, এগুলোই হলো কৃত্রিম অণ্ডকোষ, বৈজ্ঞানিক নাম অনুসারে যাকে টেস্টিকুলার অর্গানয়েডস বলা হয়ে থাকে।