‘জাতীয় ক্রাশ’ থেকে ‘পরম আকাঙ্ক্ষিত নারী’ রশ্মিকা
রশ্মিকা মন্দানার ক্যারিয়ার মাত্র পাঁচ বছরের এবং এখনও বলিউডে অভিষেকও হয়নি, তবে শিগগিরই হবে বলে শোনা যাচ্ছে। কিন্তু এরই মধ্যে কন্নড়, তেলেগু ও তামিল ফিল্ম ইন্ডাস্ট্রিতে তুমুল জনপ্রিয়তা পেয়েছেন। ভক্তরা তাঁকে ভারতের ‘জাতীয় ক্রাশ’ বলে ডাকেন।
ভারতের বিনোদনভিত্তিক সংবাদমাধ্যম ফিল্মিবিট ডটকমের খবর, সম্প্রতি ব্যাঙ্গালোর টাইমসের জরিপে ‘মোস্ট ডিজাইরেবল উইম্যান-২০২০’ নির্বাচিত হয়েছেন রশ্মিকা মন্দানা।
তালিকায় রশ্মিকার পরেই আছেন ‘মিস ইন্ডিয়া’ প্রতিযোগিতার চূড়ান্ত পর্বে ওঠা তানিয়া হোপ। তৃতীয় ও চতুর্থ স্থানে রয়েছেন শানভি শ্রীবাস্তব ও আশিকা রঙ্গনাথ। তালিকার পঞ্চম স্থানে রয়েছেন শ্রীনিধি শেঠি।
২০১৬ সালে কন্নড় ‘কিরিক পার্টি’ সিনেমা দিয়ে অভিনয়ে অভিষেক রশ্মিকা মন্দানার। ‘চলো’ সিনেমা দিয়ে তাঁর অভিষেক তেলেগু ইন্ডাস্ট্রিতে। সম্প্রতি তিনি তামিল ইন্ডাস্ট্রিতে প্রবেশ করেছেন ‘সুলতান’ সিনেমা দিয়ে। আর এ সিনেমার শুটিং করতে গিয়েই তামিলনাড়ুর প্রেমে পড়েছেন এ সুন্দরী।
অনেক পুরুষই রশ্মিকা মন্দানাকে বিয়ে করতে আগ্রহী। কিন্তু রশ্মিকা সম্প্রতি সাফ জানিয়ে দিয়েছেন, তামিল কোনো ছেলেকে বিয়ে করতে চান।
রশ্মিকা বলেছেন, তামিলনাড়ুর সংস্কৃতিতে মুগ্ধ তিনি। বিশেষ করে ওই অঞ্চলের খাবার। আর বিয়ে প্রসঙ্গে বলেই ফেলেন, একজন তামিল ছেলের সঙ্গে গাঁটছড়া বাঁধবেন।
সম্প্রতি গণমাধ্যমের সঙ্গে আলাপকালে রশ্মিকা মন্দানা বলেন, ‘তামিলনাড়ুর সংস্কৃতিতে আমি সত্যিই মুগ্ধ, বিশেষ করে এখানকার খাবার। আমি তামিল খাবারের প্রেমে পড়েছি এবং এগুলো সত্যিই সুস্বাদু। আশা করি, আমি একজন তামিলবাসীকে বিয়ে করব এবং তামিলনাড়ুর বধূ হব।’
যা হোক, বলিউডে ‘মিশন মজনু’ সিনেমা দিয়ে অভিষেক হচ্ছে ২৫ বছর বয়সী রশ্মিকা মন্দানার। এতে তাঁর নায়ক সিদ্ধার্থ মালহোত্রা।