কারা ডেঙ্গুর ভ্যাকসিন নিতে পারবেন?
করোনা মহামারিতে নাকাল পুরো বিশ্ব। এর মধ্যে এ সময়ে আবার মাথাচাড়া দিয়ে উঠেছে ডেঙ্গু। আমরা যদি হাসপাতালগুলোর দিকে লক্ষ করি, তাহলে দেখা যাবে করোনার পাশাপাশি ডেঙ্গু রোগীর সংখ্যাও কম নয়।
এনটিভির নিয়মিত স্বাস্থ্যবিষয়ক আয়োজন স্বাস্থ্য প্রতিদিনের একটি পর্বে ডেঙ্গুর ভ্যাকসিন নিয়ে কথা বলেছেন ডা. জাহাঙ্গীর আলম। অনুষ্ঠানটি সঞ্চালনা করেন ডা. নুসরাত জাহান দীপা।
সঞ্চালকের এক প্রশ্নের জবাবে ডা. জাহাঙ্গীর আলম বলেন, ডেঙ্গুর ভ্যাকসিন নিয়ে অনেক আগে থেকেই কাজ চলছিল। ডেঙ্গুর ভ্যাকসিন তো এখন বাজারে এসেছে। এটা বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা রিকমেন্ড করেছে যে দেওয়া যেতে পারে। আমাদের দেশে এখনও আসেনি। তবে এটার লিমিটেশন হচ্ছে, এর এজ গ্রুপ নয় থেকে ৪৫ বছর। নয় বছরের আগে দেওয়া যাবে না, ৪৫ বছরের পরে দেওয়া যাবে না এবং প্রাইমারি ইনফেকশনের ইভিডেন্স থাকতে হবে। তাঁকেই ভ্যাকসিন দেওয়া যাবে, তাঁর আইজি-জি টেস্ট করে, ডেঙ্গু অ্যান্টিবডি টেস্ট করে যদি আইজি-জি পজিটিভ পাওয়া যায়, তাহলে তাঁকে শুধু এই ভ্যাকসিনটা দেওয়া যাবে।
ডা. জাহাঙ্গীর আলমের পরামর্শ, ভ্যাকসিনটা ইফেক্টিভ। আমাদের দেশে এখনও আসেনি। কাজটা চলছিল যে চারটা স্পিসিসকে প্রিভেন্ট করতে পারে। তো ওই ভ্যাকসিনটা দিয়ে এখন কাজ চলছে। নিকট ভবিষ্যতে এটা আমাদের দেশেও আসবে। সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ যেটা, আমাদের সচেতনতা। এডিস মশার যে প্রজনন আছে, এটাকে আপনি বন্ধ করুন।
ডেঙ্গু রোগ সম্পর্কে আরও তথ্য পেতে উপর্যুক্ত ভিডিওটি সম্পূর্ণ দেখুন।