মানুষকে নিয়ে কুকুর আসলে কী ভাবে?
ভাবনা-চিন্তার আগেই জেনে রাখা ভালো একটা কথা, একটি পূর্ণবয়স্ক কুকুরের বুদ্ধিমত্তার সর্বোচ্চ দৌড় মাত্র আড়াই বছরের একটি শিশুর সমান। সুতরাং, এর মাঝে যেকোনো জটিলতা-কুটিলতা বা প্যাঁচ একেবারেই নেই, তা বলার অপেক্ষা রাখে না। তবে মানুষ নিয়ে চিন্তাভাবনা কুকুরেরও আছে বটে। আর সেই চিন্তাভাবনাগুলো খুবই সুন্দর; চাইলে আদুরেও বলতে পারেন। স্কুপহুপের তথ্যে ভর করে বোঝা যায়, এমনি এমনি এই বিশ্বাসী প্রাণীকে ‘ম্যানস বেস্ট ফ্রেন্ড’ বলা হয় না!
১. মালিকের শরীরের গন্ধ সব সময়ই কুকুরের মাথায় গেঁথে থাকে। আর তাদের কাছে এই গন্ধের মানে হলো—পুরস্কার!
২. নিজেদের আবেগ প্রকাশের জন্য কুকুররা মানুষের মতো কণ্ঠস্বরের চেষ্টা করে।
৩. শিশুরা যেমন তাদের মা-বাবাকে ভালোবাসে, মালিককে কুকুরও মনে করে তাদের মা-বাবা। আর তেমনই ভালোবাসা তাদের মালিকের জন্য।
৪. অ-প্রাইমেট গোত্রীয় প্রাণীদের মধ্যে কুকুরই একমাত্র, যারা সরাসরি মানুষের চোখের দিকে তাকাতে পারে।
৫. কুকুরকে মানুষ খুবই আপন করে ভাবে, এটা কুকুর বেশ ভালো বোঝে।
৬. কুকুরের আচরণ থেকে মানুষ অধিকাংশ ক্ষেত্রেই এর চাহিদা বা ইচ্ছার বিষয়টি আন্দাজ করে। এ বিষয়ে মানুষের আন্দাজ প্রায় সময়ই ঠিক হয়।