ভাইরাল
‘অ্যাপল পেন, পাইনঅ্যাপল পেন’
সম্প্রতি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমগুলোতে ভাইরাল হয়ে গেছে এক মিনিটেরও কম দৈর্ঘ্যের একটি ভিডিও। এই ভিডিওর নাম দেওয়া হয়েছে ‘পেন অ্যাপল পাইনঅ্যাপল পেন’, আসলে এটি একটি গানের কথা। গানটির সুরও একটু ভিন্ন রকম। আর গায়কের গায়কীটাও বিচিত্র। অদ্ভুত এই গান গেয়েছেন ডিজে পিকে-তারো, যার আসল নাম কাজুশিকো কোসাকা। মূলত তিনি একজন জাপানি কমেডিয়ান। যুক্তরাজ্যের বিবিসিসহ বিশ্বের বিভিন্ন গণমাধ্যমেই উঠে এসেছে এই গানের ভাইরাল হওয়ার খবরটি।
উদ্ভট কথা এবং সেইসঙ্গে ভিডিওতে পিকে-তারোর হাস্যকর উপস্থিতির কারণে গানটি দ্রুতই ছড়িয়ে পড়ে সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যমগুলোতে। গানটিকে ব্যঙ্গ করে নতুন নতুন ভিডিও তৈরি করা হচ্ছে পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে।
ডিজে পিকে-তারোর গানের কথা হচ্ছে : আই হ্যাভ আ পেন। আই হ্যাভ অ্যান অ্যাপেল। অ্যাপেল পেন। আই হ্যাভ আ পেন। আই হ্যাভ আ পাইনঅ্যাপল। পাইনঅ্যাপল-পেন। অ্যাপল-পেন। পাইনঅ্যাপল-পেন। পেন-পাইনঅ্যাপল-অ্যাপল-পেন।
প্রথমে পিকো-তারোর অফিশিয়াল ইউটিউব চ্যানেলে গানটি আপলোড করা হয়। এরপরই ফেসবুকসহ বিভিন্ন সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়ে ভিডিওটি।
এখন পর্যন্ত ইউটিউবে দুই কোটি বারের বেশি দেখা হয়েছে ভিডিওটি।
জাপানের টোকিওতে জন্ম পিকো-তারোর। ইউটিউবের মাধ্যমে জাপান ছাড়াও বিশ্বজুড়ে বিভিন্ন দেশে ছড়িয়ে পড়েছে ডিজে পিকে-তারোর গানটি। ৪০ বছর বয়সী ডিজে পিকে-তারো বিবিসিকে বলেন, ‘যখন আমরা গানটা তৈরি করছিলাম, তখন আমি গানটা খুব তাড়াতাড়ি গাইছিলাম।’
এর আগে কোরিয়ান সংগীতশিল্পী সাইয়ের ‘গ্যাংনাম স্টাইল’ গানটির ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমগুলোতে ভাইরাল হয়ে গিয়েছিল। সাইয়ের ‘গ্যাংনাম স্টাইল’ গানটির মিউজিক ভিডিও হচ্ছে ইউটিউবের প্রথম ভিডিও, যা ১০০ কোটি বারের বেশিবার দেখা হয়েছে বিশ্বজুড়ে।
এ ছাড়া কানাডীয় সংগীতশিল্পী জাস্টিন বিবারের গানও বিভিন্ন সময়ে ইউটিউবে জনপ্রিয় হয়েছে।