আ.লীগের সহযোগী সংগঠনের সমাবেশে বিএনপিকে রুখে দেওয়ার প্রত্যয়
আওয়ামী লীগের সহযোগী তিন সংগঠনের শান্তি সমাবেশে চলছে। আজ শুক্রবার (২৮ জুলাই) দুপুর ২টার দিকে শুরু হয় এই সমাবেশ। এর আগে বায়তুল মোকাররম মসজিদের দক্ষিণ গেটে খণ্ড খণ্ড মিছিল নিয়ে সমাবেশে আসেন ছাত্রলীগ, যুবলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগের নেতাকর্মীরা। মঞ্চে চলছে নেতাদের বক্তব্য। তারা এই শান্তি সমাবেশের মাধ্যমে বিএনপিকে রুখে দেওয়ার প্রত্যায় ব্যক্ত করেন।
শন্তি সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্য দেবেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের। এতে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত আছেন আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য কামরুল ইসলাম, জাহাঙ্গীর কবির নানক, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আ ফ ম বাহাউদ্দীন নাছিম ও ঢাকা বিভাগের দায়িত্বপ্রাপ্ত সাংগঠনিক সম্পাদক মির্জা আজম।
শান্তি সমাবেশে সভাপতিত্ব করছেন যুবলীগ চেয়ারম্যান শেখ ফজলে শামস পরশ এবং সঞ্চালনায় আছেন সাধারণ সম্পাদক মো. মাইনুল হোসেন খান নিখিল, স্বেচ্ছাসেবক লীগের সাধারণ সম্পাদক এ কে এম আফজালুর রহমান বাবু ও ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক শেখ ওয়ালী আসিফ ইনান।
নেতাকর্মীরা এখন শান্তি সমাবেশে বক্তব্য দিচ্ছেন। তারা দেশের গণতন্ত্র রক্ষায় রাজপথে থাকার প্রত্যায় ব্যক্ত করেন। বলেন, এই দেশের উন্নয়ন অব্যাহত রাখতে তাদের নেত্রী প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে আগামী নির্বাচনে আবারও বিজয়ী করবেন। জনগণকে সঙ্গে নিয়েই তারা তাদের শান্তি সমাবেশ অব্যাহত রাখবেন। দেশে কোনো বিশৃঙ্খলা হতে দেবেন না।
আ.লীগের শেকড় অনেক গভীরে, চোখ রাঙিয়ে তাকে দমন করা যায় না : ওবায়দুল কাদের
বঙ্গবন্ধুর আওয়ামী লীগ অতন্দ্র প্রহরীর মতো অবস্থান নেবে বলেছেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহণ ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের। বিএনপির উদ্দেশে তিনি বলেছে, শুনছি তারা ঢাকার প্রবেশদ্বার বন্ধ করে দেবেন। চোখ রাঙাবেন না।
‘যারা ভুয়া ভোটার তৈরি করেছে তাদের হাতে মাতৃভূমির ক্ষমতা ছেড়ে দিতে পারি না’ উল্লেখ করে ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘দেশি-বিদেশিদের বলে দিতে চাই, আওয়ামী লীগের শেকড় অনেক গভীরে। চোখ রাঙিয়ে তাকে দমন করা যায় না।'
উড়ে এসে জুড়ে বসার দিন শেষ : মায়া
আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়া বলেছেন, ‘বিদেশে বসে বক্তব্য দিয়ে, সরকার পতন করে উড়ে এসে জুড়ে বসার দিনশেষ। সাহস থাকলে দেশে আসেন।’ তিনি বলেন, ‘এ সমাবেশের আয়োজন করে আওয়ামী লীগের ভ্রাতৃপ্রতিম তিন সংগঠন যুবলীগ, স্বেচ্ছাসেবক লীগ ও ছাত্রলীগ।’
মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়া বলেন, ‘শেখ হাসিনার দিকে চোখ দিয়ে তাকালে সেই চোখ রাখা হবে না। যুবলীগ, স্বেচ্ছাসেবক লীগ ও ছাত্রলীগ তা মাঠে সাবধান করবে।’ তিনি বলেন, ‘বৃহস্পতিবার তারেক রহমান একটা বক্তব্য দিয়েছেন। প্রশাসন ও পুলিশকে হুমকি দিয়েছেন। তারেক সাহেব, সাহস থাকলে দেশে আসেন। বিদেশে বসে হালুয়া রুটি খেয়ে বক্তব্য দেন। এতেই ক্ষমতায় আসবেন, আর উড়ে এসে জুড়ে বসবেন–এটা হবে না। এ দিনশেষ। আগামীর বাংলাদেশ হবে, তরুণদের বাংলাদেশ। তারা শেখ হাসিনার পক্ষে ঐক্যবদ্ধ।
বিএনপি সন্ত্রাস করে অতীতে সফল হতে পারেনি, আগামীতেও পারবে না : আব্দুর রাজ্জাক
আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য ও কৃষিমন্ত্রী ড. মো. আব্দুর রাজ্জাক বলেছেন, বিএনপি ২০০৮ সালে নির্বাচনে পরাজিত হওয়ার পরে অনেক বার চেষ্টা করেছে আগুন সন্ত্রাস করে সরকারের পতন ঘটানোর। গত ১৫ বছর ধরে তারা এই কাজই করেছে। আজকে নাকি তাদের আন্দোলনের শেষ ঘোষণা আসবে। সে ঘোষণার বিরুদ্ধে বাংলাদেশ তরুর সমাবেশ, তরুণদের যে উচ্ছ্বাস, উল্লাস, যে প্রাণ শক্তি রয়েছে, আমি মনে করি—বিএনপি সন্ত্রাস করে অতীতে সফল হতে পারেনি ও আগামীতেও পারবে না।
আব্দুর রাজ্জাক বলেন, ‘সংবিধান অনুযায়ী আগামী নির্বাচন হবে। সে নির্বাচনের সময় নির্বাচনকালীন প্রধানমন্ত্রী হবেন জননেত্রী শেখ হাসিনা এবং নির্বাচনের দায়িত্বে থাকবে নির্বাচন কমিশন।’ তিনি বলেন, ‘আমরা বিএনপির সন্ত্রাস দেখেছি। ২০০১ সাল থেকেই আমরা সন্ত্রাস দেখেছি।’ তিনি বলেন, ‘টানা ৯০ দিনে আন্দোলনে করে সরকার পতন হয়নি এবং ইনশা আল্লাহ আগামী দিনে আবার প্রধানমন্ত্রী সরকার গঠন করবে। বাংলাদেশ হবে পৃথিবীতে একটি শান্তির ও গর্বের।’
নির্বাচন যত সন্নিকটে, ততই বিএনপি তা বানচালের চক্রান্ত করছে : জাহাঙ্গীর কবির নানক
আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য জাহাঙ্গীর কবির নানক বলেছেন, ‘সন্ত্রাস ও জঙ্গিবাদকে আশ্রয়-প্রশ্রয় দিয়ে তারেক রহমান এখন লাদেন রহমানে পরিণত হয়েছে।’ তিনি বলেন, ‘এখন উনি বিদেশ থেকে বাণী শোনান।’
জাহাঙ্গীর কবির নানক বলেন, ‘নির্বাচন যত সন্নিকটে, ততই বিএনপি বানচালের চক্রান্ত করছে। একটি অবৈধ সরকার আনতে চায় তারা। তারা গণতন্ত্র মানবাধিকারের কথা বলে। অথচ, তাদের জন্ম অগণতান্ত্রিক পথে। তাদের নেতা জিয়াউর রহমান ২৪ ঘণ্টার কারফিউ দিয়ে গণতন্ত্র কায়েম করেছে। তারা আজ গণতন্ত্রের বাণী শোনায়। মানবাধিকারের বাণী শোনায়। অথচ ২০০৪ সালে গ্রেনেড হামলা করেছিল তারা।
দেশের ১৭ কোটি মানুষ শেখ হাসিনাকে শাসনভার দিয়েছে : আব্দুর রহমান
আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য আব্দুর রহমান বলেন, ‘যারা স্বাধীনতা অর্জন লুণ্ঠন করতে চায় তাদের বিরুদ্ধে আজ আপনারা এখানে এসেছেন। বিএনপি সন্ত্রাস নৈরাজ্য আর আগুনসন্ত্রাস করে শত শত মানুষ হত্যা করেছিল, তারা আজ মাঠে নেমেছে। তাদের দাবি হলো, শেখ হাসিনার নাকি পদত্যাগ করতে হবে। দেশের ১৭ কোটি মানুষ শেখ হাসিনাকে শাসনভার দিয়েছে। পলাতক তারেকের ইশারায় তারা মামা বাড়ির আবদার নিয়ে এসেছে।’
আব্দুর রহমান বলেন, ‘বিএনপির কখনো ভোটের মাধ্যমে ক্ষমতায় আসতে পারেনি। নেতৃত্ব শূন্যদল, তাই নৈরাজ্য সৃষ্টি করে, পেছনের দরজার দিয়ে ক্ষমতায় আসার স্বপ্ন দেখছে। লাভ নেই। আগামী নির্বাচনে দেশের মানুষ পুনরায় শেখ হাসিনাকে ভোট দিয়ে ক্ষমতায় আনবে।’ তিনি আরও বলেন, তাদের (বিএনপি) দিকে দৃষ্টি রাখার পাশাপাশি আমাদের নির্বাচনের জন্য প্রস্তুত হতে হবে। বঙ্গবন্ধুর সন্তানরা বেঁচে থাকতে তাদের পেছনের দরজার দিয়ে ক্ষমতায় আসতে দেবে না।’ তিনি বলেন, ‘যাদের নেতৃত্বে দেশের স্বাধীনতা এসেছে, ৬৯-এ গণঅভ্যুত্থান হয়েছে, ৯০-এ স্বৈরাচারের পতন হয়েছে, আপনারাই তো তারা। এই যুব ও ছাত্রজনতার নেতৃত্বে ভবিষ্যৎ বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক ধারা অব্যাহত থাকবে।’
যারা এক-এগারোর স্বপ্ন দেখে, তারা বাংলাদেশকে নিয়ে খেলছে : হানিফ
আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুবউল আলম হানিফ বলেছেন, ‘বাংলাদেশকে নিয়ে খেলা হচ্ছে। যারা এক-এগারোর স্বপ্ন দেখে তারা এই খেলা খেলছে।’ তিনি বলেন, ‘বিএনপি-জামায়াতের যখনই কেনো সমাবেশ হয়, তার আগে তারা বিশেষ একটি দেশের রাষ্ট্রদূতের সঙ্গে বৈঠক করে। এর কারণ একটাই বিএনপি এখন ওই বিশেষ দেশের ষড়যন্ত্রের ক্রীড়নক হিসেবে খেলছে।’
হানিফ এসময় আরও বলেন, ‘অতীতেও যেভাবে বিএনপি-জামায়াতের বিরুদ্ধে, শেখ হাসিনার ভ্যানগার্ড হিসেবে বেগম খালেদা জিয়াকে পরাস্ত করেছিল ছাত্রলীগ-স্বেচ্ছাসেবকলীগের নেতাকর্মীরা, ভবিষ্যতেও নির্বাচনে মাধ্যমে আবারও সরকার গঠন করে শেখ হাসিনার উন্নয়ন অগ্রযাত্রাকে তারা এগিয়ে নেবে।'
নির্বাচন হওয়া পর্যন্ত আমাদের শান্তির সংগ্রাম চালিয়ে যাব : বাহাউদ্দিন নাছিম
আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিম বলেছেন, নির্বাচন হওয়া পর্যন্ত আমাদের শান্তির সংগ্রাম চালিয়ে যাবে। তিনি বলেন, ‘তারা (বিএনপি) নৈরাজ্য করে। বাংলাদেশের মানুষের শান্তি বিনষ্ট করতে চায়।’
বাহাউদ্দিন নাছিম আরও বলেন, ‘আজকের বঙ্গবন্ধু এভিনিউ মিলনমেলায় তৈরি হয়েছে। আমরা শান্তি চাই। আমরা বোমাবাজি বন্ধ করতে চাই। আমরা গণতন্ত্রকে শক্তিশালী করতে চাই। শান্তি এবং নির্বাচন হওয়া পর্যন্ত আমাদের শান্তির সংগ্রাম ও উন্নয়ের সংগ্রাম চালিয়ে যাব। এটাই আমাদের লক্ষ্য। আমাদের এই লক্ষকে কেউ বিনষ্ট করতে পারবে না।’
নাছিম বলেন, ‘আমরা আছি, আমরা থাকব। আমরা রাজপথে, গ্রামে, গঞ্জে, পাড়া, মহল্লায় আছি। আমরাই শেখ হাসিনার নেতৃত্বে সন্ত্রাসীর কার্যক্রম বন্ধ করতে চাই।’ এ সময় তিনি আরও বলেন, ‘বাংলাদেশের গণতন্ত্র আমরা বাঁচাব।’
বিএনপিকে দাঁতভাঙা জবাব দিতে লাখো জনতা ঐক্যবদ্ধ হয়েছে : মির্জা আজম
আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক মির্জা আজম বলেছেন, বিএনপিকে দাঁতভাঙা জবাব দিতে যুব, স্বেচ্ছাসেবক ও ছাত্রলীগের নেতৃত্বে লাখো জনতা ঐক্যবদ্ধ হয়েছে। আমরা ঐক্যবদ্ধভাবে তাদের ষড়যন্ত্রের জবাব দেব।’
মির্জা আজম বলেন, ‘তারেক রহমানের উত্তরসূরীরা নয়াপল্টনে জড়ো হয়েছে। তারা ষড়যন্ত্র-চক্রান্ত করছে।
আওয়ামী লীগ আইনের শাসনে বিশ্বাস করে : গাজী মেজবাউল
স্বেচ্ছাসেবক লীগের সভাপতি গাজী মেজবাউল হোসেন সাচ্চু বলেন, বিএনপি প্রয়োজনে সারা বিশ্ব থেকে নির্বাচনী পর্যবেক্ষক নিয়ে আসুন।’ তিনি বলেন, ‘আওয়ামী লীগ চাইলে বিএনপি ১০ মিনিট রাজপথে টিকে থাকতে পারবে না। কিন্তু আওয়ামী লীগ আইনের শাসনে বিশ্বাস করে।
সাচ্চু আরও বলেন, ‘সবার মিছিল মিটিং করার অধিকার রয়েছে। কিন্তু কেউ যদি মিছিল মিটিংয়ের নামে অশান্তি-অরাজকতা তৈরি করে, তাদেরকে যুবলীগ, স্বেচ্ছাসবক লীগ ও ছাত্রলীগ প্রতিরোধ করবে। কোনো ছাড় দেওয়া হবে না।’
জ্বালাও-পোড়াও করলে এই তারুণ্য প্রতিহত করবে : আহমদ হোসেন
আওয়ামী লীগনেতা বলেছেন, বিএনপি আবার জ্বালাও-পোড়াও করলে এ তারুণ্য প্রতিহত করবে। তিনি বলেন, ‘এই সমাবেশ তারুণ্যের সমাবেশ। এ তারুণ্য জীবন দেবে, মাথা নত করবে না। বিএনপির সময় নেই। নির্বাচন চলে এসেছে। জ্বালাও-পোড়াও করলে এ তারুণ্য প্রতিহত করবে। যত ষড়যন্ত্র করা হোক না কেন, লাভ হবে না। আবারও জয় হবে শেখ হাসিনার নেতৃত্বে। তার নেতৃত্ব বাংলাদেশ এগিয়ে যাবে।
রাজপথের প্রকৃত রাজপুত্র বাংলাদেশ ছাত্রলীগ : সাদ্দাম হোসেন
ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় সভাপতি সাদ্দাম হোসেন বলেছেন, ‘তারা (বিএনপি) দুর্নীতির রাজপুত্র পেতে পারে, রাজপথের প্রকৃত রাজপুত্র তো বাংলাদেশ ছাত্রলীগ।’
সাদ্দাম হোসেন বলেন, ‘এ দেশকে সন্ত্রাসীদের অভয়ারণ্য হতে দেওয়া হবে না। গণতান্ত্রিক লাইসেন্স নিয়ে কোনো বিশৃঙ্খলা করলে ছাত্র জনতা জবাব দেবে। যারা অনির্বাচিত সরকারের দালালি করবে, সংবিধানের ধারাবাহিকতায় বাধা হয়ে দাঁড়াবে, আমরা তাদের দম্ভ চূর্ণ করে দেব।’
সাদ্দাম আরও বলেন, ‘তারা দুর্নীতির রাজপুত্র পেতে পারে, রাজপথের রাজপুত্র বাংলাদেশ ছাত্রলীগ। বাংলাদেশ ছাত্রলীগ সাধারণ ছাত্রজনতাকে সঙ্গে নিয়ে ব্যালট বিপ্লবের মাধ্যমে শেখ হাসিনাকে আবারও জয়ী করবে।’
সংবিধান থেকে বিন্দু পরিমাণ বিচ্যুতি হলে ঢাকায় বসে পড়ব : আসিফ ইনান
কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক শেখ ওয়ালী আসিফ ইনান বলেছেন, আপনারা ঢাকায় বসে পড়লে আমরাও বসে পড়ব। বিএনপির উদ্দেশে তিনি বলেন, ‘তারা কথায় কথায় বলেন, ঢাকায় বসে পড়বেন। আমরা স্পষ্ট বলতে চাই, সংবিধান থেকে বিন্দু পরিমাণ বিচ্যুতি হলে আমরাও ঢাকায় বসে পড়ব। তখন দেখা যাবে, কত ধানে কত চাল!’
ইনান আরও বলেন, ‘আজকে যেভাবে লাখ লাখ যুবক ও ছাত্রদের উপস্থিতির মাধ্যমে এই শান্তি সমাবেশ সফল করেছি, একইভাবে আগামী নির্বাচনে লাখ লাখ ছাত্রজনতাকে সঙ্গে নিয়ে শেখ হাসিনার বিজয়, নৌকার বিজয় নিশ্চিত করব।’