অধ্বঃস্তন আদালত কক্ষের লোহার খাঁচার তথ্য জানাতে হাইকোর্টের নির্দেশ
সারা দেশে অধ্বঃস্তন কোন-কোন আদালত কক্ষে লোহার খাঁচা রয়েছে, তা আগামী ৬০ দিনের মধ্যে প্রতিবেদন দিয়ে জানাতে আইন সচিবের প্রতি নির্দেশ দিয়েছেন হাইকোর্ট।
দেশের অধ্বঃস্তন আদালত কক্ষে থাকা লোহার খাঁচা অপসারণের নির্দেশনা চেয়ে করা রিটের শুনানি শেষে আজ রোববার (৪ ফেব্রুয়ারি) বিচারপতি মোস্তফা জামান ইসলাম ও বিচারপতি আতাবুল্লার সমন্বয়ে গঠিত হাইকোর্ট বেঞ্চ রুলসহ এ আদেশ দেন।
রুলে আদালত কক্ষে লোহার খাঁচার পরিবর্তে কাঠগড়া পুনঃস্থাপনের নির্দেশ কেন দেওয়া হবে না, তা জানতে চাওয়া হয়েছে। এছাড়া আদালত কক্ষে লোহার খাঁচা বসানো কেন সংবিধানের অনুচ্ছেদ ৩১, ৩২ ও ৩৫ এর সাথে সাংঘর্ষিক হবে না, রুলে তাও জানতে চাওয়া হয়েছে।
আদালতে রিটের পক্ষে শুনানি করেন আইনজীবী শিশির মনির। আর রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন ডেপুর্টি অ্যাটর্নি জেনারেল তুষার কান্তি রায়।
দেশের অধ্বঃস্তন আদালত কক্ষে থাকা লোহার খাঁচা অপসারণে সুপ্রিম কোর্টের দশ আইনজীবী এই রিটটি করেন। রিটকারি ওই দশ আইনজীবী হলেন- জি এম মুজাহিদুর রহমান, মোহাম্মদ নোয়াব আলী, সাদ্দাম হোসেন, আব্দুল্লাহ সাদিক, মিজানুল হক, মুজাহিদুল ইসলাম, মেসবাহ উদ্দিন, মো. জোবায়দুল ইসলাম, আজিম উদ্দিন পাটোয়ারী, সাজ্জাদ সারোয়ার।