শৈলজারঞ্জন মজুমদারের স্মৃতি সংরক্ষণের দাবি
আচার্য শৈলজারঞ্জন মজুমদারের জন্মভূমি নেত্রকোনার মোহনগঞ্জ উপজেলার বাহাম গ্রামে তাঁর স্মৃতি সংরক্ষণের দাবি জানিয়েছেন বিশিষ্ট ব্যক্তিরা। বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের একান্ত সহচর, রবীন্দ্রসংগীতের স্বরলিপিকার ও সংগীতগুরু শৈলজারঞ্জন মজুদারের পৈতৃক বাড়িতে একটি ইনস্টিটিউট নির্মাণের দাবিও জানানো হয়েছে।
আজ রোববার নেত্রকোনা জেলা প্রেসক্লাবে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এ দাবি করা হয়। সংবাদ সম্মেলনে শৈলজারঞ্জনের সমগ্র জীবনকর্মের ওপর ‘রবির কিরণে শৈলজারঞ্জন’ প্রামাণ্য তথ্য চিত্র প্রদর্শিত হয়।
সংবাদ সম্মেলনে জেলা প্রশাসক ড. তরুণ কান্তি শিকদারের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখেন বিশ্বভারতী শান্তিনিকেতনের প্রাক্তন উপাচার্য ড. সুজিত কুমার বসু।
এ সময় অন্যদের মাঝে উপস্থিত ছিলেন শ্রী আশিস কুমার ভট্টাচার্য, সুধীর কুমার ঘোষ, শ্রীমতি সুচন্দা ঘোষ, ঋতশ্রী ভট্টাচার্যসহ নেত্রকোনার অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক মো. ইউসুফ আলী, চিত্রনির্মাতা এস বি বিপ্লব, সাংবাদিক শ্যামলেন্দু পালসহ নেত্রকোনার সাংবাদিক ও সুধীজন।
এ সময় সুজিত কুমার বসু শৈলজারঞ্জন মজুমদারের জন্মভূমি নেত্রকোনার মোহনগঞ্জ উপজেলার বাহাম গ্রামে তাঁর স্মৃতি ধরে রাখতে বাড়ি সংরক্ষণসহ ১০টি দাবি উত্থাপন করেন।
পরে শৈলজারঞ্জন মজুমদারের ১১৬তম জন্মবার্ষিকী উদযাপন উপলক্ষে দুই বাংলার রবীন্দ্রসংগীতশিল্পীদের মিলনমেলায় ‘বাদল দিনের প্রথম কদম ফুল’ শিরোনামে বর্ষামঙ্গল প্রামাণ্যচিত্র প্রদর্শিত হয়।