চালের দাম বাড়লে মানুষের ওপর চাপ পড়ে, আমরা সজাগ আছি : কৃষিমন্ত্রী
কৃষিমন্ত্রী ড. মো. আব্দুস শহীদ বলেছেন, এবার সারের পর্যাপ্ত মজুত রয়েছে। বোরো মৌসুমে সারের কোন রকম সংকট হবে না। তিনি জানান, চলমান বছরের মার্চ মাস পর্যন্ত ইউরিয়া সারের সম্ভাব্য চাহিদা হলো আট লাখ ৮৬ হাজার টন। এর বিপরীতে বর্তমান মজুত ও সম্ভাব্য পাইপলাইন মিলে মোট মজুত হবে ১৩ লাখ ৫১ হাজার টন। তিনি আরও বলেছেন, চালের দাম বাড়লে তাতে মানুষের ওপর চাপ পড়ে। এ বিষয়ে আমরা সজাগ আছি।
আজ মঙ্গলবার (২৩ জানুয়ারি) সচিবালয়ে নিজ দপ্তরে আয়োজিত এক ব্রিফিংয়ে কৃষিমন্ত্রী এসব কথা বলেন। তিনি বলেন, আমাদের টিএসপির দুই লাখ ৪১ হাজার টন চাহিদার বিপরীতে মজুত হবে তিন লাখ ৮৮ হাজার টন, ডিএপির তিন লাখ ১৪ হাজার টন চাহিদার বিপরীতে মজুত হবে ৪ লাখ ৭৬ হাজার টন এবং এমওপির দুই লাখ ২৩ হাজার টন চাহিদার বিপরীতে মজুত হবে পাঁচ লাখ ২৭ হাজার টন।
কৃষিমন্ত্রী বলেন, পণ্যের দাম যাতে নিয়ন্ত্রণে থাকে, সেটি আমরা দেখব। চালের দাম বাড়লে তাতে মানুষের ওপর চাপ পড়ে। এ বিষয়ে আমরা সজাগ আছি। এ বিষয়ে আমাদের মন্ত্রণালয় থেকে যেখানে যতটুকু সহযোগিতা দরকার, সেটি করা হবে। আমরা চেষ্টা করব, যাতে দাম বেড়ে না যায় এবং কৃষকেরাও যাতে দাম পায়, আবার মজুতদারিও যাতে না হয়। তিনি বলেন, মজুতদারি এবং সিন্ডিকেট যাতে না হয়, সেদিকে সরকারের কঠোর নজর রয়েছে।