হাসিখুশি ডলফিন
বল নিয়ে ডলফিনের খেলা কার না ভালো লাগে। বন্ধুবৎসল এই প্রাণী কিন্তু বোকাসোকা নয়। অন্যান্য অনেক প্রাণীর তুলনায় ডলফিনকে যথেষ্ট বুদ্ধিসম্পন্ন প্রাণী বলে মনে করা হয়। ছোটদের জন্য মজার সব তথ্যওয়ালা ওয়েবসাইট সায়েন্স কিডসে আছে ডলফিনকে নিয়ে বেশ কিছু তথ্য। জেনে নিতে পারো চাইলেই!
১. ডলফিন মাংসভোজী প্রাণী।
২. ডলফিনের সবচেয়ে পরিচিত প্রজাতি হচ্ছে বটলনোজ (বোতলমুখো!) ডলফিন।
৩. মেয়ে ডলফিনকে ‘কাউ’ আর ছেলে ডলফিনকে ‘বুল’ বলা হয়!
৪. ডলফিন খুবই বন্ধুবৎসল, হাসিখুশি মনের প্রাণী। এটি খেলাধুলার দারুণ ভক্ত বলে ছোটরাও একে পছন্দ করে। এরা পানিতে লাফালাফি, ঢেউয়ের তালে ঝাঁপ দেওয়া, কুস্তি করা, এমনকি মানুষের সাথে সাঁতারও কাটে বটে!
৫. ডলফিনের মাথার দিকে একরকম ছিদ্র আছে। ওটা দিয়েই চলে তাদের শ্বাস নেওয়ার কাজ।
৬. ডলফিনের চোখের নজর কিন্তু দুর্দান্ত। একই রকম কার্যকর এর শ্রবণশক্তি!
৭. শিষ দিয়ে আর শব্দ করে একে অন্যের সাথে যোগাযোগ করে ডলফিনরা।
৮. ঘুমের মধ্যেও গোল হয়ে সাঁতার কাটে ডলফিন!
৯. মাছ ধরার কাজে ব্যবহৃত কিছু পদ্ধতি (যেমন জালের ব্যবহার) প্রতিবছর অসংখ্য ডলফিনের মৃত্যু ঘটায়।
১০. মানুষের এত বন্ধুবৎসল প্রাণী, তবুও মানুষের জন্যই ডলফিনের অস্তিত্ব বিপন্ন। যেমন ইয়াংজি রিভার ডলফিন প্রজাতিটি এখন প্রায় বিলুপ্তির পথে।