জাপান-বাংলাদেশ সম্পর্ক আরও গভীর হচ্ছে : মন্ত্রী
মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হক বলেছেন, জাপান ও বাংলাদেশের মধ্যকার বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক শক্ত ভিতের ওপর প্রতিষ্ঠিত। প্রতি মুহূর্তে আমাদের দ্বিপক্ষীয় সম্পর্ক আরও শক্তিশালী হচ্ছে।
আজ রোববার ঢাকায় নিযুক্ত জাপানের রাষ্ট্রদূত ইতো নাওকির সঙ্গে সৌজন্য বৈঠক শেষে এ কথা বলেন মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রী। মন্ত্রণালয়ে মন্ত্রীর দপ্তরে এ সৌজন্য বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। এ সময় বাংলাদেশের সঙ্গে জাপানের সৌহার্দ্যপূর্ণ সম্পর্ক, বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধ, উন্নয়ন এবং দ্বিপক্ষীয় বিভিন্ন বিষয় নিয়ে তাঁদের মধ্যে আলোচনা হয়।
বৈঠকে মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের সচিব তপন কান্তি ঘোষ, জাতীয় মুক্তিযোদ্ধা কাউন্সিলের মহাপরিচালক মো. জহুরুল ইসলাম রোহেলসহ মন্ত্রণালয় এবং জাপানি দূতাবাসের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
মন্ত্রী রাষ্ট্রদূতকে স্বাগত জানিয়ে মহান মুক্তিযুদ্ধ পরবর্তী যুদ্ধবিধ্বস্ত বাংলাদেশের অবকাঠামো পুনর্গঠনে জাপানের সহায়তার কথা কৃতজ্ঞচিত্তে স্মরণ করেন। বাংলাদেশের স্বাধীনতা অর্জনের পরপরই ১৯৭২ সালে জাপান স্বীকৃতি দেয় এবং বাংলাদেশে দূতাবাস প্রতিষ্ঠা করে।
এসব তথ্য জানিয়ে মন্ত্রী আরও বলেন, বাংলাদেশের অধিকাংশ বড় বড় প্রকল্পে জাপানের অবদান রয়েছে। ২০২২ সালে বাংলাদেশ-জাপানের কূটনৈতিক সম্পর্কের ৫০ বছর পূর্তিতে বন্ধুপ্রতিম এ দুই দেশের সম্পর্ক ভিন্নমাত্রা পাবে বলে উভয়ই আশাবাদ ব্যক্ত করেন।