‘আগামীর নেতৃত্বরা যেন শান্তি সৃষ্টি করে’
যথাযোগ্য মর্যাদায় সারা বিশ্বের মতো বাংলাদেশেও পালিত হচ্ছে খ্রিস্ট ধর্মাবলম্বীদের সবচেয়ে বড় উৎসব বড়দিন। এ উপলক্ষে আর্চ বিশপ কার্ডিনাল প্যাট্রিক ডি. রোজারিও বলেছেন, ‘যিশুখ্রিস্ট যেমন নিচে নেমে এসেছিলেন, তেমনি আগামীতে বাংলাদেশের নেতৃত্বদানকারীরাও মানুষের সঙ্গে মিশে শান্তি সৃষ্টি করবেন।’
আজ মঙ্গলবার কার্ডিনাল প্যাট্রিক ডি. রোজারিও বলেন, ‘এই নির্বাচনের সময়, বিশেষ করে আমরা উপলব্ধি করছি, যে যিশু যেমন নিচে নেমে এসেছেন, যাঁরা আগামীতে নেতৃত্ব পাবেন, যাঁরা নির্বাচিত হবেন, তাঁরা যেন সেই মানুষের সঙ্গে একাত্ম হয়ে এই সমাজে মানুষের অধিকার মানুষের জন্য শান্তি এবং মানুষের মধ্যে যেন প্রত্যাশা সৃষ্টি করতে পারে।’
শান্তির বাণী পাঠ, শিশু যিশু আর মা মেরির প্রতীকী রূপের উপাসনায় আজ শুরু হয় বড়দিনের আনুষ্ঠানিকতা। এর আগে বড়দিন উপলক্ষে আলাদা বাণী দিয়েছেন রাষ্ট্রপতি মোহাম্মদ আবদুল হামিদ ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
এই উৎসবকে ঘিরে রাজধানীর বিভিন্ন স্থানে চলছে বর্ণাঢ্য আয়োজন। আগত দর্শনার্থীরা বড়দিনকে উপভোগ করছেন নিজের মতো করে। যিশুখ্রিস্টের জন্মদিনে ঈশ্বরের কাছে ক্ষমা চেয়ে প্রার্থনা করছেন খ্রিস্ট ধর্মাবলম্বীরা।
খ্রিস্ট ধর্মাবলম্বী এক নারী বললেন, ‘আজকের দিনের জন্য অবশ্যই আমি চাই সুখ-সমৃদ্ধি এবং দেশের উন্নতি হোক। প্রত্যেকটি পরিবার যেন ভালো থাকে। প্রত্যেকটা সমাজ যেন ভালো থাকে।’