বিকল্প বাতি!
ট্র্যাফিক সিগন্যালের অনেক বাতিই যুগের পর যুগ অকেজো পড়ে থাকে। কীভাবে সেগুলা সচল বা পুনঃস্থাপন করা যায় তার কিছু উপায় দেখে নেওয়া যাক। বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই ট্রাফিক সিগন্যালের বাতিগুলো একটু দামি হয় আর তাই একবার নষ্ট হলে কর্তৃপক্ষ সেগুলো আর ঠিক করতে চায় না।
খরচ কমানোর জন্য ট্রাফিক বাতির জায়গায় যদি আমরা ‘৭০ পার্সেন্ট ডিসকাউন্টের এনার্জি বাল্ব’গুলো লাগানোর ব্যবস্থা করে দিতে পারি তবে কোনো সিগন্যালের বাতিই আর অকেজো পড়ে থাকবে না!
বিদ্যুৎ আবিষ্কারের আগে মানুষ জোনাকি পোকা ধরে বয়ামে ভরে রেখে সেগুলো দিয়ে আলোর ব্যবস্থা করত। আমরা যদি প্রতিটা ট্র্যাফিক সিগন্যালে এ রকম একটা করে জোনাকি পোকায় ভরা বয়াম রেখে দিতে পারি তবে আর আলো নিয়ে ভাবতে হবে না।
জোনাকি পোকার আইডিয়াটা বেশি সেকেলে হয়ে গেছে? নো টেনশন। আরেকটু আধুনিক আইডিয়া দিচ্ছি। বাতির জায়গায় পুরনো অব্যবহৃত কুপি বা হারিক্যান ঝুলিয়ে রাখা যায়। এটা যেমন দেখতে সুন্দর হবে তেমনি আলোও দেবে পর্যাপ্ত।
টিভি বিজ্ঞাপনে দেখায় চুইংগাম খেলে নাকি দাঁত পরিষ্কার হওয়ার পাশাপাশি দাঁত থেকে ঝলমলে আলোও বের হয়। তো আমরা যদি এমন চুইংগাম দিয়ে গুটি কয়েক মানুষকে প্রতিটা সিগন্যালে দাঁড় করিয়ে রাখতে পারি, তাহলে আলো নিয়ে চিন্তা থাকবে না।