চীনকে কড়া হুঁশিয়ারি তাইওয়ানের
আত্মরক্ষার্থে ‘হয়রানি এবং হুমকি’র জবাব দেওয়ার অধিকার রয়েছে তাইওয়ানের সশস্ত্রবাহিনীর। গেল সপ্তাহে তাইওয়ান প্রণালির স্পর্শকাতর স্থানে কয়েকটি যুদ্ধবিমান পাঠায় চীন। এরই পরিপ্রেক্ষিতে বেইজিংকে সতর্কবার্তা দিল তাইওয়ান।
কয়েক সপ্তাহ ধরে চীন ও তাইওয়ানের সম্পর্ক তিক্ততর হয়েছে। চীন জানিয়েছে, গণতান্ত্রিক সরকার পরিচালিত তাইওয়ান তাদের নিজস্ব অঞ্চল। প্রয়োজন হলে তারা এটি দখল করে নেবে। তাইওয়ানের প্রেসিডেন্ট সাই ইং-ওয়েনের সঙ্গে বৈঠক করতে তিনদিনের সফর তাইপেতে আসেন মার্কিন অর্থনীতি বিষয়ক আন্ডার সেক্রেটারি কেইথ ক্রাচ। তখনই তাইওয়ান প্রণালিতে সামরিক মহড়া চালায় চীন।
রোববার তাইওয়ানের প্রেসিডেন্ট বলেছেন, ‘আমরা তাইওয়ান প্রণালিতে যা দেখছি তা শুধু ওখানেই সীমাবদ্ধ নয়, এই পুরো অঞ্চলটিতেই একই অবস্থা। চীনের সাম্প্রতিক সামরিক কার্যক্রম বিশেষ গত কয়েকদিনের পরিস্থিতি তাইওয়ানের জন্য মৌখিক ও সামরিক হুমকি।’