যে পাঁচ খাবার ত্বকে বার্ধক্যের ছাপ ফেলে
খাদ্য মানুষের জীবনযাত্রায় প্রভাব ফেলে। খাবার আমাদের শারীরিক ভাবে যেমন সুস্থ রাখে তেমনি আমাদের ত্বকেও এর প্রভাব যেলে। স্বাস্থ্যকর খাবার খেলে আপনার ত্বক উজ্জ্বল হবে। ত্বকে বার্ধক্যের ছাপ পড়বে ধীর গতিতে। ত্বক থাকবে নরম ও কোমল। অন্যদিকে, ভাজাপোড়া খাবার ত্বকে ব্রণের সৃষ্টি করবে। খুব বেশি তৈলাক্ত খাবার খেলে ত্বক কুঁচকে যাবে। পুষ্টিবিদ জুহি কাপুর বলেছেন, “অক্সিডেটিভ স্ট্রেস, প্রদাহ এবং সামগ্রিক স্বাস্থ্যের প্রভাবের কারণে কিছু খাবার প্রায়ই বার্ধক্যজনিত সম্ভাব্য অবদানের সাথে যুক্ত থাকে। এই প্রভাবগুলো জেনেটিক্স এবং লাইফস্টাইল সহ বিভিন্ন কারণ দ্বারা প্রভাবিত হতে পারে”।
চিনি
অতিরিক্ত চিনি গ্রহণের ফলে এজিই নামক ক্ষতিকারক যৌগ শরীরে তৈরি হতে পারে। যা অক্সিডেটিভ স্ট্রেস এবং টিস্যু ক্ষতিতে অবদান রাখে। এর ফলে ত্বকে বার্ধক্যজনিত ছাপ পড়তে শুরু করে।
পনির
পনির পুরানো হয়ে গেলে স্যাচুরেটেড ফ্যাট এবং সোডিয়াম বেড়ে যায়। যা প্রদাহ এবং কার্ডিওভাসকুলার সমস্যার সাথে যুক্ত। এতে সম্ভাব্য বার্ধক্যজনিত সমস্যাগুলো বেড়ে যায়।
ঠাণ্ডা পানীয়
চিনিযুক্ত সোডা এবং এনার্জি ড্রিংকস ওজন বৃদ্ধি করে। এই পানীয়গুলো গ্লাইকেশনের কারণ হতে পারে। বার্ধক্যজনিত প্রভাবগুলোকে উত্সাহিত করে।
সস
অস্বাস্থ্যকর চর্বি, শর্করা এবং অ্যাডিটিভযুক্ত কিছু সস ত্বকে প্রদাহ বাড়ায়। অক্সিডেটিভ স্ট্রেসে অবদান রাখতে পারে। সম্ভাব্যভাবে বার্ধক্য প্রক্রিয়াকে প্রভাবিত করে।
বেকড খাবার
পরিশোধিত ময়দা, শর্করা এবং অস্বাস্থ্যকর চর্বিযুক্ত বেকড পণ্যগুলো ওজন বাড়িয়ে তুলতে পারে। প্রদাহ সৃষ্টি করে। এ সব খাবার বার্ধক্যজনিত স্বাস্থ্য উদ্বেগের সাথে জড়িত।
সূত্র- হিন্দুস্তান টাইমস