সেনাকুঞ্জে খালেদা জিয়াকে প্রধান উপদেষ্টার সম্মান সততার পুরস্কার : যুবদল সভাপতি
সেনাকুঞ্জে বিএনপির চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার প্রতি অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা যে সম্মান দেখিয়েছেন, তা অত্যন্ত প্রশাংসার দাবি রাখে। এটাই বেগম খালেদা জিয়ার সততার পুরস্কার। তিনি যে রাজনৈতিক অঙ্গনে মহীয়সী নারী, তা স্পষ্ট বোঝা গেছে।’
মাদারীপুরে স্বেচ্ছাসেবকদল ও যুবদলের যৌথ কর্মিসভায় আজ শুক্রবার (২২ নভেম্বর) সন্ধ্যায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে এ কথা বলেছেন কেন্দ্রীয় যুবদলের সভাপতি আব্দুল মোনায়েম মুন্না।
যুবদলের সভাপতি বলেন, সশস্ত্র দিবস উপলক্ষে সেনাকুঞ্জের অনুষ্ঠানে বিএনপির চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়াকে আমন্ত্রণ জানানো ছিল রাজনৈতিক সততার পুরস্কার। পুরো অনুষ্ঠানের মধ্য মনি ছিলেন খালেদা জিয়া। যে মহীয়সী নারী স্বৈরাচার এরশাদকে ক্ষমতাচুত্য করিয়েছেন। তিনি জেল-জুলুম, অত্যাচার-নির্যাতন সহ্য করে মহিরুহ হিসেবে মানুষের মনে স্থান করে নিয়েছেন। যে কারণে প্রধান উপদেষ্টা ড. ইউনূস তাঁকে সম্মান জানিয়েছেন। এতেই প্রমাণিত হয়, তিনি এ দেশে মানুষের মনে স্থান করে নিয়েছেন।’
যুবদলের সভাপতি আরও বলেন, বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারপারসন তারেক রহমানের নির্দেশ মতো তাঁর নামের আগে বা পরে দেশনায়ক বা রাষ্ট্রনায়ক না লিখতে। তার নির্দেশ মানতে দেশের সব জায়গায় তার এ বার্তাটি আমরা পৌঁছে দিচ্ছি। এ ছাড়া দেশের সব নেতাকর্মীকে পোস্টার, ব্যানার নামিয়ে ফেলতে বলা হয়েছে। যারা তাঁর নির্দেশ মানবে, তারাই বিএনপির ত্যাগী ও একনিষ্ঠ কর্মী।’
অনুষ্ঠানে মুখ্য আলোচন ছিলেন কেন্দ্রীয় ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক নাছির উদ্দিন নাছির। সভায় সভাপতিত্ব করেন জেলা যুবদলের সভাপতি ফারুক বেপারী। অনুষ্ঠান পরিচালনা করেন জেলা যুবদলের সাধারণ সম্পাদক মনিরুজ্জামান ফুকু, জেলা স্বেচ্ছাসেবকদলের সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট মাসুদ পারভেজ, জেলা ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক কামরুল হাসান।
এ সময় নেতাকর্মীদের বিভিন্ন দিকনির্দেশনা দেন কেন্দ্রীয় নেতারা।