ঢাবি ছাত্রলীগের হল কমিটি ঘোষণা
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) ১৮টি হলে ছাত্রলীগের কমিটি গঠন করা হয়েছে।
আজ মঙ্গলবার সকালে সভাপতি-সম্পাদকদের নামের তালিকা মধুর ক্যান্টিনের নোটিশ বোর্ডে সেঁটে দেওয়া হয়েছে।
নতুন কমিটিতে নেতৃত্ব পাওয়া নেতারা হলেন –শহীদ সার্জেন্ট জহুরুল হক হলের সভাপতি মো. সোহানুর রহমান, সাধারণ সম্পাদক আসিফ তালুকদার; বঙ্গবন্ধু হলের সভাপতি রকিবুল ইসলাম বাঁধন, সাধারণ সম্পাদক আল আমিন রহমান; মুক্তিযোদ্ধা জিয়াউর রহমান হলের সভাপতি ইউসুফ উদ্দিন খান ও সাধারণ সম্পাদক আবদুল্লাহ আল মাসুদ লিমন; মাস্টারদা সূর্যসেন হলের সভাপতি গোলাম সরওয়ার, সাধারণ সম্পাদক নাহিদ হাসান শাহিন; হাজী মুহম্মদ মহসিন হলের সভাপতি জহিরুল ইসলাম, সাধারণ সম্পাদক মেহেদী হাসান সানী; সলিমুল্লাহ মুসলিম হলের সভাপতি তাহসান আহমেদ রাসেল, সাধারণ সম্পাদক মো. মেহেদী হাসান তাপস; স্যার এ এফ রহমান হলের সভাপতি মো. হাফিজুর রহমান, সাধারণ সম্পাদক মাহমুদুল হাসান তুষার; জগন্নাথ হলের সভাপতি সঞ্জিত চন্দ্র পাল, সাধারণ সম্পাদক উৎপল বিশ্বাস; কবি জসিম উদ্দিন হলের সভাপতি সৈয়দ মো. আরিফ হোসেন ও সাধারণ সম্পাদক শাহেদ খান; বিজয় একাত্তর হলের সভাপতি ফকির রাসেল লালন, সাধারণ সম্পাদক নয়ন হাওলাদার; শহীদুল্লাহ হলের সভাপতি মো. সাকিব হোসেন, সাধারণ সম্পাদক আরিফ হোসেন রিফাত; অমর একুশে হলের সভাপতি আবদুর রাজ্জাক রাজ, সাধারণ সম্পাদক এহসান উল্যাহ; ফজলুল হক হলের সভাপতি শাহরিয়ার সিদ্দিক শিশিম, সাধারণ সম্পাদক মো. মাহফুজুর রহমান।
এ ছাড়া বেগম রোকেয়া হলের সভাপতি হয়েছেন লিপি আক্তার, সাধারণ সম্পাদক শ্রাবণী ইসলাম। শামসুন্নাহার হলের সভাপতি নিপু ইসলাম তন্বী ও সাধারণ সম্পাদক জিয়াসমিন শান্তা। কবি সুফিয়া কামাল হলের সভাপতি ইফফাত জাহান এশা ও সাধারণ সম্পাদক সারজিয়া শারমিন (সম্পা)।
ফজিলাতুন্নেসা মুজিব হলের সভাপতি বেনজির হোসেন নিশি, সাধারণ সম্পাদক রওনক জাহান রাইন; বাংলাদেশ-কুয়েত মৈত্রী হলের সভাপতি ফরিদা পারভীন, সাধারণ সম্পাদক শ্রাবণী শায়লা।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক মোতাহার হোসেন প্রিন্স বলেন, ‘গতকাল রাতে কেন্দ্রীয় সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শাখার সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক একত্রে বসে কমিটির কাজ সম্পন্ন করি। পরে আজ সকালে মধুর ক্যান্টিনে ছাত্রলীগের নোটিশ বোর্ডে ১৮টি হলের সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদকদের নামের তালিকা সেঁটে দেওয়া হয়।’
প্রিন্স জানান, ৫ জানুয়ারির আগে এবং পরে যারা সাংগঠনিক কার্যক্রমে সক্রিয় ছিল, দলীয় নীতি আদর্শের প্রতি যাদের আস্থা আছে এবং হলের সাধারণ শিক্ষার্থীদের কাছে যারা জনপ্রিয়, তাদেরই নেতৃত্ব দেওয়া হয়েছে।