বাংলাদেশ গেমসে যত রেকর্ড
গতকাল শুক্রবার শেষ হয়েছে বঙ্গবন্ধু নবম বাংলাদেশ গেমস। এবারের আসরে বেশ কিছু রেকর্ড হয়েছে। গেমসে ৬০টি নতুন জাতীয় রেকর্ড গড়েছেন ক্রীড়াবিদরা। ভারোত্তোলনে ৩৪টি, সাইক্লিংয়ে ১৩টি, সুইমিংয়ে ১১টি, আর্চারিতে একটি এবং অ্যাথলেটিকসে এটি নতুন জাতীয় রেকর্ড হয়েছে।
ভারোত্তোলনে ৩৪ রেকর্ড
পুরুষ বিভাগে রেকর্ড : ৬১ কেজি ওজন শ্রেণিতে স্বর্ণ জিতেছেন মোস্তাইন বিল্লাহ। এই ইভেন্টে তিনি রেকর্ড গড়েছেন। ক্লিন এন্ড জার্কে তুলেছেন ১২১ কেজি। দুই বিভাগে তিনি মোট ২২৭ কেজি তুলেছেন। স্ন্যাচে আগের রেকর্ড ছিল তাঁরই, ১০৫ কেজি।
* ৬৭ কেজি ওজনশ্রেণিতে ক্লিন অ্যান্ড জার্কে ১৪১ কেজি তুলে নতুন জাতীয় রেকর্ড গড়েন আনসারের বাকী বিল্লাহ। ১১৩ কেজিসহ মোট ২৫৪ কেজি তুলে স্বর্ণপদক জেতেন তিনি।
* ৬৭ কেজি ওজন শ্রেণিতে ১১৪ কেজিতে নতুন রেকর্ড গড়েন সেনাবাহিনীর শিমুল কান্তি। ক্লিন অ্যান্ড জার্কে ১৩৯ কেজিসহ মোট ২৫৩ কেজি তুলে রুপা জেতেন তিনি।
* ৭৩ ওজন শ্রেণিতে ১১৮ কেজি তুলে নতুন রেকর্ড গড়েছেন সেনাবাহিনীর হামিদুল ইসলাম। ক্লিন অ্যান্ড জার্কে ১৪০ কেজিসহ ২৫৮ কেজি তুলে স্বর্ণ জেতেন তিনি।
* ৮১ কেজি ওজন বিভাগে রুপা জয়ের পথে স্ন্যাচে রেকর্ড ১১৭ কেজি তুলেন বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর মনোরঞ্জন রায়। ক্লিন এন্ড জার্কে ১৪১, মোট ২৫৮ কেজি তুলেছেন ২০১০ সালের এসএ গেমসে রুপা জয়ী এ ভারোত্তোলক।
* ৮৯ কেজি ওজন বিভাগে স্বর্ণ জয়ের পথে স্ন্যাচে রেকর্ড ১২৪, ক্লিন এন্ড জার্কে রেকর্ড ১৪৯, মোট রেকর্ড ২৭৩ কেজি তুলে স্বর্ণ জিতেছেন বাংলাদেশ আনসারের সাখায়েত হোসেন প্রান্ত।
* ১০২ কেজি ওজন বিভাগে দুটি রেকর্ড হয়েছে। স্বর্ণ জয়ের পথে ক্লিন এন্ড জার্কে রেকর্ড ১৬০ কেজি তুলেছেন সেনাবাহিনীর আশিকুর রহমান।
* ১০২ কেজি ওজন শ্রেণিতে রুপা জয়ের পথে স্ন্যাচে ১২১ কেজি তুলে রেকর্ড গড়েন বাংলাদেশ আনসারের আমিনুল ইসলাম।
* ১০৯ কেজি ওজন বিভাগের ক্লিন এন্ড জার্ক ও মোট ওজনে রেকর্ড গড়েছেন সেনাবাহিনীর আব্দুল্লাহ আল মোমিন। তিনি ক্লিন অ্যান্ড জার্কে ১৫১ কেজি এবং মোট ওজনে ২৬৫ কেজি তুলে দুটি রেকর্ড গড়েন।
* ঊর্ধ্ব-১০৯ কেজি ওজন বিভাগে স্ন্যাচ, ক্লিন এন্ড জার্ক ও মোট ওজনে তিনটি রেকর্ড গড়েছেন বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর ফরহাদ আলী। তিনি ১২১ কেজি, ক্লিন অ্যান্ড জার্কে ১৪৭ কেজি এবং মোট ২৬৭ কেজি তুলে তিনটি রেকর্ড গড়েন।
* ১০৯ কেজিতে স্বর্ণ জয়ের পথে সেনাবাহিনীর আব্দুল্লাহ আল মুমীন ক্লিন অ্যান্ড জার্ক ও মোট উত্তোলনে নতুন রেকর্ড গড়েন। আর ছেলেদের ঊর্ধ্ব ১০৯ কেজিতে সোনাজয়ী সেনাবাহিনীর ফরহাদ আলী তিন বিভাগেই রেকর্ড গড়ে হারিয়ে দেন আনসারের তায়েফুর হোসেনকে।
মহিলা বিভাগে রেকর্ড
* ৪৯ কেজি ওজন শ্রেণিতে স্বর্ণ জয়ের পথে স্ন্যাচে রেকর্ড ৬৬ কেজি তুলেন সেনাবাহিনীর ভারোত্তোলক স্মৃতি আক্তার। ক্লিন এন্ড জার্কে ৭৩ কেজি তোলেন তিনি। মোট ১৩৯ কেজি উত্তোলন করে স্বর্ণ জয়ের উল্লাসে মাতেন স্মৃতি।
* ৫৫ কেজিতে আনসারের ফুলপতি চাকমা ক্লিন অ্যান্ড জার্কে ৮৪ কেজি তুলে নতুন রেকর্ড গড়েন। ৬৭ কেজিসহ মোট ১৫১ কেজি তুলে স্বর্ণপদক জেতেন তিনি।
* ৫৫ কেজিতে ৬৭ কেজি তুলে নতুন রেকর্ড গড়েও রুপা জেতেন সেনাবাহিনীর মার্জিয়া আক্তার।
* ৫৯ কেজি ওজন শ্রেণিতে ৬৬ কেজি তুলে নতুন রেকর্ড গড়েন আনসারের ফাহিমা আক্তার ময়না। ক্লিন অ্যান্ড জার্কে ৭৫ কেজিসহ মোট ১৪১ কেজি তুলে স্বর্ণপদক জেতেন তিনি।
* বাংলাদেশ গেমসে তিনটি রেকর্ড গড়ে স্বর্ণপদক জিতেছেন টানা দুটি সাউথ এশিয়ান গেমসে (এসএ) স্বর্ণপদক জয়ী ভারোত্তোলক মাবিয়া আক্তার সীমান্ত। স্বর্ণ জয়ের পথে স্ন্যাচ, ক্লিন এন্ড জার্ক ও মোট ওজনে রেকর্ড গড়েন তিনি। নারীদের ৬৪ কেজি ওজন শ্রেণিতে বাংলাদেশ আনসারের মাবিয়া আক্তার সীমান্ত স্বর্ণ জয়ের পথে স্ন্যাচে রেকর্ড ৮০ কেজি তোলেন, ক্লিন এন্ড জার্কে রেকর্ড ১০১ কেজি উত্তোলন করেন। দুই বিভাগ মিলিয়ে ১৮১ কেজি ওজন তুলে আরও একটি রেকর্ড গড়ে স্বর্ণ জিতেছেন মাবিয়া আক্তার।
* ৭১ কেজি ওজন বিভাগে স্বর্ণ জয়ের পথে ক্লিন এন্ড জার্কে রেকর্ড গড়েন বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর ফারজানা আক্তার রিয়া। স্ন্যাচে ৬০ কেজি তোলার পর ক্লিন এন্ড জার্কে রেকর্ড ৭৮ কেজি তুলেন তিনি। স্বর্ণ জয়ের পথে মোট ১৩৮ কেজি তুলেছেন এ ভারোত্তোলক।
* ৮১ কেজিতে সেনাবাহিনীর মুনিরা কাজী ক্লিন অ্যান্ড জার্কে ৯৪ কেজি তুলে রেকর্ড গড়ে স্বর্ণ জেতেন।
* ৮৭ কেজি ওজন বিভাগে স্ন্যাচ, ক্লিন এন্ড জার্ক এবং মোট ওজনে রেকর্ড গড়েছেন বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর তানিয়া খাতুন। তিনি ৬২ কেজি, ক্লিন অ্যান্ড জার্কে ৭৬ কেজি এবং মোট ১৩৮ কেজি তুলে তিনটি রেকর্ড গড়েন।
* ঊর্ধ্ব-৮৭ কেজিতে সেনাবাহিনীর নাজনিন আক্তার মুন্নি ক্লিন অ্যান্ড জার্ক ও মোট উত্তোলনে নতুন রেকর্ড গড়ে জিতেছেন স্বর্ণ। তিনি ক্লিন অ্যান্ড জার্কে ৭২ কেজি এবং মোট ১২৯ কেজি তুলে দুটি রেকর্ড গড়েন।
* ঊর্ধ্ব-৮৭ কেজি ওজন বিভাগে স্ন্যাচে রেকর্ড গড়েছেন বাংলাদেশ আনসারের সোয়াইবা রোকাইয়া। তিনি ৫৭ কেজি তুলে রেকর্ড গড়েন।
সাইক্লিংয়ের ১৩ রেকর্ড
পুরুষ বিভাগে : ১০০০ মিটার টাইম ট্রায়ালে সেনাবাহিনীর বিশ্বাস ফয়সাল হোসাইন ১ মিনিট ২০.৪০ সেকেন্ডে নতুন রেকর্ড গড়ে স্বর্ণপদক জেতেন।
* ১২০০ মিটার অলিম্পিক স্প্রিন্টে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী (বিশ্বাস ফয়সাল হোসাইন, আলমগীর হোসেন ও মুক্তাদুর আল হাসান) ১ মিনিট ৩৬.২২ সেকেন্ডে নতুন রেকর্ড গড়ে স্বর্ণপদক জেতে।
* ৪০০০ মিটার ইন্ডিভিজুয়্যাল পারস্যুটে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশের সবুর খান ৫ মিনিট ৫৭.২০ সেকেন্ডে নতুন রেকর্ড গড়ে স্বর্ণপদক জেতেন।
* ১০০০ মিটার স্প্রিন্টে সেনাবাহিনীর বিশ্বাস ফয়সাল হোসাইন ১৩.৬০ সেকেন্ডে নতুন রেকর্ড গড়ে স্বর্ণ জেতেন।
* ১৬০০ মিটার টিম টাইম ট্রায়ালে সেনাবাহিনী (বিশ্বাস ফয়সাল হোসাইন, আলমগীর হোসেন, মুক্তাদুর আল হাসান ও শরিফুল ইসলাম) ২ মিনিট ১৪.৫৯ সেকেন্ডে নতুন রেকর্ড গড়ে স্বর্ণ পদক জেতে।
* ৪০০০ মিটার টিম পারস্যুটে সেনাবাহিনী (বিশ্বাস ফয়সাল হোসাইন, শরিফুল ইসলাম, মিজানুর রহমান ও হেলাল উদ্দিন) ৫ মিনিট ৫২.১৮ সেকেন্ডে নতুন রেকর্ড গড়ে স্বর্ণপদক জেতেন।
নারী বিভাগ : ৫০০ মিটার টাইম ট্রায়ালে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশের (বিজিবি) নিশি খাতুন ৩৫.৪৭ সেকেন্ডে নতুন রেকর্ড গড়ে স্বর্ণপদক জেতেন।
* ৮০০ মিটার অলিম্পিক স্প্রিন্টে সেনাবাহিনী (শিল্পী খাতুন ও সমাপ্তি বিশ্বাস) ১ মিনিট ১১.১৩ সেকেন্ডে নতুন রেকর্ড গড়ে স্বর্ণপদক জেতেন।
* ২০০০ মিটার ইন্ডিভিজুয়াল পারস্যুটে সেনাবাহিনীর সুবর্ণ বর্মা ৩ মিনিট ১৭.০২ সেকেন্ডে নতুন রেকর্ড গড়ে স্বর্ণপদক জেতেন।
* ১০০০ মিটার স্প্রিন্টে সেনাবাহিনীর শিল্পী খাতুন ১৫.৯৪ সেকেন্ডে নতুন রেকর্ড গড়ে স্বর্ণপদক জেতেন।
* ১২০০ মিটার টিম টাইম ট্রায়ালে সেনাবাহিনী (শিল্পী খাতুন, সুবর্ণা বর্মা, সমাপ্তি বিশ্বাস ও গীতা রায়) ১ মিনিট ৫২.৬৯ সেকেন্ডে নতুন রেকর্ড গড়ে স্বর্ণপদক জেতেন।
* ৪০০০ মিটার স্ক্র্যাচ রেসে সেনাবাহিনীর সুবর্ণা বর্মা ৭ মিনিট ৩৩.৫৮ সেকেন্ডে নতুন রেকর্ড গড়ে স্বর্ণপদক জেতেন।
* ২০০০ মিটার টিম পারস্যুটে সেনাবাহিনী (শিল্পী খাতুন, সুবর্ণা বর্মা, সমাপ্তি বিশ্বাস ও সুমিত্রা গাইন) ৩ মিনিট ১৭.৬৪ সেকেন্ডে নতুন রেকর্ড গড়ে স্বর্ণপদক জেতে।
সুইমিংয়ের ১১ রেকর্ড
পুরুষ বিভাগের রেকর্ড : ২০০ মিটার ব্যাকস্ট্রোকে সেনাবাহিনীর জুয়েল আহমেদ ২ মিনিট ১৬.১২ সেকেন্ডে নতুন জাতীয় রেকর্ড গড়ে স্বর্ণপদক জেতেন। ২০১৯ সালে ২ মিনিট ১৬.১৩ সেকেন্ডে নিজের গড়া আগের রেকর্ড ভেঙে দেন তিনি।
* ১০০ মিটার বাটারফ্লাইয়ে নৌবাহিনীর মাহমুদুন্নবী নাজিদ ৫৬.৭১ সেকেন্ডে নতুন রেকর্ড গড়ে স্বর্ণপদক জেতেন। ২০১৯ সালে ৫৬.৮২ সেকেন্ডে নিজের গড়া রেকর্ড নিজেই ভেঙে দেন তিনি।
* ৫০ মিটার ফ্রিস্টাইলে নৌবাহিনীর আসিফ রেজা ২৩.৩২ সেকেন্ডে নতুন রেকর্ড গড়ে স্বর্ণপদক জেতেন। ২০১৯ সালে নিজের গড়া ২৩.৮৫ সেকেন্ডের রেকর্ড নিজেই ভাঙেন তিনি।
* ২০০ মিটার ফ্রিস্টাইলে ১ মিনিট ৫৮.২৫ সেকেন্ডে নতুন রেকর্ড গড়েন নৌবাহিনীর মাহফিজুর রহমান সাগর। ২০১৬ সালে নিজের গড়া ১ মিনিট ৫৮.২৫ সেকেন্ডের আগের রেকর্ডটি ভেঙে দেন তিনি।
* ২০০ মিটার বাটার ফ্লাইয়ে নৌবাহিনীর কাজল মিয়া ২ মিনিট ১০.৯২ সেকেন্ডে নতুন রেকর্ড গড়ে স্বর্ণপদক জেতেন। ২০১৯ সালে ২ মিনিট ১১.৫৭ সেকেন্ডে আগের রেকর্ডটি ছিল জুয়েল আহমেদের।
* ৫০ মিটার ব্যাকস্ট্রোক সেনাবাহিনীর জুয়েল আহম্মেদ ২৭.৯৭ সেকেন্ডে নতুন জাতীয় রেকর্ড গড়ে স্বর্ণপদক জেতেন। ২০১৯ সালে ২৮.১২ সেকেন্ডের রেকর্ডটি ছিল জুয়েল আহমেদের।
* ৪০০ মিটার ফ্রিস্টাইলে ৪ মিনিট ১৮.২৩ সেকেন্ডে নতুন জাতীয় রেকর্ড গড়েন সেনাবাহিনীর ফয়সাল আহমেদ। ২০১৯ সালে ৪ মিনিট ১৮.২৫ সেকেন্ডের রেকর্ডটি ছিল তার নিজের করা।
* ৪/১০০ মিটার ফ্রিস্টাইল রীলেতে নৌবাহিনীর আরিফ রেজা, মাহমুদুন্নবী নাহিদ, অনিক ইসলাম ও মাহফিজুর রহমান ৩ মিনিট ৩৭.৩৮ সেকেন্ডে নতুন জাতীয় রেকর্ড গড়েন। পুরাতন রেকর্ডটি ছিল ৩ মিনিট ৩৮.৪৫ সেকেন্ডর।
* ২০০ মিটার ব্যক্তিগত মিডলেতে নৌবাহিনীর কাজল মিয়া ২ মিনিট ১৩.৪৯ সেকেন্ডে রেকর্ড গড়ে স্বর্ণপদক জেতেন। ২০১৯ সালে ২ মিনিট ১৪.৯৪ সেকেন্ডে আগের রেকর্ডটি ছিল আরিফুল ইসলামের।
নারী বিভাগের রেকর্ড : ১০০ মিটার বাটারফ্লাইয়ে নৌবাহিনীর সোনিয়া খাতুন ১ মিনিট ৭.১২ সেকেন্ডে নতুন রেকর্ড গড়েন। ২০১৯ সালে ১ মিনিট ৮.৯৫ সেকেন্ডে আগের রেকর্ডটি ছিল সোনিয়া আক্তার টুম্পার দখলে।
* ৫০ মিটার বাটার ফ্লাইয়ে নৌবাহিনীর সোনিয়া খাতুন ৩০.৬৩ সেকেন্ডে নতুন জাতীয় রেকর্ড গড়ে স্বর্ণপদক জেতেন। ২০১৬ সালে এই ইভেন্টে আগের রেকর্ডটি ছিল নাজমা খাতুনের ৩১.১৭ সেকেন্ডে।
আর্চারিতে ১টি রেকর্ড
আর্চারিতে একটি নতুন জাতীয় রেকর্ড হয়েছে। কম্পাউন্ড ইভেন্টে নতুন রেকর্ড গড়েন বাংলাদেশ পুলিশের অসীম কুমার দাস। ৭২টি তীর ছুড়ে ৭২০ এর মধ্যে ৭০৪ স্কোর করে নতুন জাতীয় রেকর্ড ও গেমস রেকর্ড করেন তিনি। আগের রেকর্ড ছিল ৭০০ স্কোর বিকেএসপির শেখ সজিবের। এ ইভেন্টে ওয়ার্ল্ড আর্চারির রেকর্ড ৭১৮।
অ্যাথলেটিকসে একটি রেকর্ড
বাংলাদেশ গেমস অ্যাথলেটিকসের নারীদের ২০০ মিটার স্প্রিন্টে নৌবাহিনীর শিরিন আক্তার ২৪.২০ সেকেন্ডে নতুন রেকর্ড গড়েন। তিনি ভেঙে দিয়েছেন ২০০৬ সালে করা বিউটি আক্তারের করা রেকর্ডটি।